Skip to content

সূরা হা-মীম সেজদাহ - Page: 3

Fussilat

(Fuṣṣilat)

২১

وَقَالُوْا لِجُلُوْدِهِمْ لِمَ شَهِدْتُّمْ عَلَيْنَا ۗقَالُوْٓا اَنْطَقَنَا اللّٰهُ الَّذِيْٓ اَنْطَقَ كُلَّ شَيْءٍ وَّهُوَ خَلَقَكُمْ اَوَّلَ مَرَّةٍۙ وَّاِلَيْهِ تُرْجَعُوْنَ ٢١

waqālū
وَقَالُوا۟
এবং তারা বলবে
lijulūdihim
لِجُلُودِهِمْ
তাদের ত্বকগুলোকে
lima
لِمَ
"কেন
shahidttum
شَهِدتُّمْ
তোমরা সাক্ষ্য দিয়েছো
ʿalaynā
عَلَيْنَاۖ
আমাদের বিরুদ্ধে"
qālū
قَالُوٓا۟
তারা বলবে
anṭaqanā
أَنطَقَنَا
"আমাদের বাকশক্তি দিয়েছেন
l-lahu
ٱللَّهُ
"(সেই) আল্লাহ-ই
alladhī
ٱلَّذِىٓ
যিনি
anṭaqa
أَنطَقَ
বাকশক্তি দিয়েছেন
kulla
كُلَّ
সব
shayin
شَىْءٍ
কিছুকে
wahuwa
وَهُوَ
এবং তিনি
khalaqakum
خَلَقَكُمْ
তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন
awwala
أَوَّلَ
প্রথম
marratin
مَرَّةٍ
বার
wa-ilayhi
وَإِلَيْهِ
এবং তাঁরই দিকে
tur'jaʿūna
تُرْجَعُونَ
তোমাদের ফিরিয়ে নেয়া হবে"
তারা তাদের চামড়াকে বলবে- আমাদের বিরুদ্ধে কেন সাক্ষ্য দিচ্ছ? তারা উত্তর দিবে- আল্লাহ আমাদেরকে কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, যিনি সব কিছুকেই (আজ) কথা বলার শক্তি দিয়েছেন। তিনিই প্রথমবার তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, আর তাঁর কাছেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া হবে। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২১)
ব্যাখ্যা
২২

وَمَا كُنْتُمْ تَسْتَتِرُوْنَ اَنْ يَّشْهَدَ عَلَيْكُمْ سَمْعُكُمْ وَلَآ اَبْصَارُكُمْ وَلَا جُلُوْدُكُمْ وَلٰكِنْ ظَنَنْتُمْ اَنَّ اللّٰهَ لَا يَعْلَمُ كَثِيْرًا مِّمَّا تَعْمَلُوْنَ ٢٢

wamā
وَمَا
আর না
kuntum
كُنتُمْ
তোমরা
tastatirūna
تَسْتَتِرُونَ
লুকাতে (তখন জানতেন)
an
أَن
যে
yashhada
يَشْهَدَ
সাক্ষ্য দিবে
ʿalaykum
عَلَيْكُمْ
তোমাদের বিরুদ্ধে
samʿukum
سَمْعُكُمْ
তোমাদের কান
walā
وَلَآ
এবং না (জানতে)
abṣārukum
أَبْصَٰرُكُمْ
তোমাদের চোখগুলো (সাক্ষ্য দিবে)
walā
وَلَا
আর না (জানতে)
julūdukum
جُلُودُكُمْ
তোমাদের ত্বকগুলো (সাক্ষ্য দিবে)
walākin
وَلَٰكِن
কিন্তু
ẓanantum
ظَنَنتُمْ
তোমরা মনে করতে
anna
أَنَّ
যে
l-laha
ٱللَّهَ
আল্লাহ
لَا
না
yaʿlamu
يَعْلَمُ
জানেন কিছুই
kathīran
كَثِيرًا
অনেক
mimmā
مِّمَّا
ঐ বিষয়কে যা
taʿmalūna
تَعْمَلُونَ
তোমরা কাজ করতে
(দুনিয়ায় নিজেদের শরীরের অংশগুলোকে তোমরা) এই ভেবে গোপন করতে না যে, না তোমাদের কান, না তোমাদের চোখ আর না তোমাদের চামড়া তোমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে। বরং তোমরা মনে করতে যে, তোমরা যা কর তার অধিকাংশই আল্লাহ জানেন না। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২২)
ব্যাখ্যা
২৩

وَذٰلِكُمْ ظَنُّكُمُ الَّذِيْ ظَنَنْتُمْ بِرَبِّكُمْ اَرْدٰىكُمْ فَاَصْبَحْتُمْ مِّنَ الْخٰسِرِيْنَ ٢٣

wadhālikum
وَذَٰلِكُمْ
এবং সেটা (ছিলো)
ẓannukumu
ظَنُّكُمُ
তোমাদের ধারণা
alladhī
ٱلَّذِى
যা
ẓanantum
ظَنَنتُم
তোমরা ধারণা করেছিলে
birabbikum
بِرَبِّكُمْ
সম্পর্কে রব তোমাদের
ardākum
أَرْدَىٰكُمْ
(এটাই) তোমাদেরকে ধ্বংস করেছে
fa-aṣbaḥtum
فَأَصْبَحْتُم
এখন তোমরা হয়েছো
mina
مِّنَ
অন্তর্ভুক্ত
l-khāsirīna
ٱلْخَٰسِرِينَ
ক্ষতিগ্রস্তদের
তোমাদের এই (ভুল) ধারণাই- যা তোমরা তোমাদের প্রতিপালক সম্পর্কে পোষণ করতে- তোমাদেরকে ধ্বংস করেছে, ফলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্তদের দলে শামিল হয়ে গেছ। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২৩)
ব্যাখ্যা
২৪

فَاِنْ يَّصْبِرُوْا فَالنَّارُ مَثْوًى لَّهُمْ ۚوَاِنْ يَّسْتَعْتِبُوْا فَمَا هُمْ مِّنَ الْمُعْتَبِيْنَ ٢٤

fa-in
فَإِن
সুতরাং যদি
yaṣbirū
يَصْبِرُوا۟
তারা ধৈর্য্য ধরে (আর নাই ধরে)
fal-nāru
فَٱلنَّارُ
জাহান্নাম তবুও
mathwan
مَثْوًى
আবাস
lahum
لَّهُمْۖ
তাদের জন্যে
wa-in
وَإِن
এবং যদি
yastaʿtibū
يَسْتَعْتِبُوا۟
তারা অনুগ্রহ করতে চায়ও
famā
فَمَا
তবুও না
hum
هُم
তারা (হবে)
mina
مِّنَ
অন্তর্ভুক্ত
l-muʿ'tabīna
ٱلْمُعْتَبِينَ
অনুগ্রহ প্রাপ্তদের
এখন যদি তারা ধৈর্য ধারণ করে তবুও জাহান্নামই হবে তাদের আবাস, আর যদি তারা ক্ষমা প্রার্থনা করে তবুও তারা ক্ষমাপ্রাপ্ত হবে না। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২৪)
ব্যাখ্যা
২৫

۞ وَقَيَّضْنَا لَهُمْ قُرَنَاۤءَ فَزَيَّنُوْا لَهُمْ مَّا بَيْنَ اَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَحَقَّ عَلَيْهِمُ الْقَوْلُ فِيْٓ اُمَمٍ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِمْ مِّنَ الْجِنِّ وَالْاِنْسِۚ اِنَّهُمْ كَانُوْا خٰسِرِيْنَ ࣖ ٢٥

waqayyaḍnā
وَقَيَّضْنَا
এবং আমরা নির্ধারণ করেছি
lahum
لَهُمْ
তাদের জন্যে
quranāa
قُرَنَآءَ
(পথভ্রষ্ট) সঙ্গীদেরকে
fazayyanū
فَزَيَّنُوا۟
আর তারা শোভন করে দেখায়
lahum
لَهُم
তাদেরকে
مَّا
যা কিছু (আছে)
bayna
بَيْنَ
সামনে
aydīhim
أَيْدِيهِمْ
তাদের
wamā
وَمَا
এবং যা কিছু আছে
khalfahum
خَلْفَهُمْ
তাদের পিছনে
waḥaqqa
وَحَقَّ
এবং বাস্তব হলো
ʿalayhimu
عَلَيْهِمُ
তাদের উপর
l-qawlu
ٱلْقَوْلُ
সেই বাণী (যা কার্যকর হয়েছে)
فِىٓ
উপর
umamin
أُمَمٍ
জাতিসমূহের (যারা)
qad
قَدْ
নিশ্চয়ই
khalat
خَلَتْ
অতীত হয়েছে
min
مِن
পূর্বের
qablihim
قَبْلِهِم
তাদের
mina
مِّنَ
মধ্য হ'তে
l-jini
ٱلْجِنِّ
জিনের
wal-insi
وَٱلْإِنسِۖ
ও মানুষের
innahum
إِنَّهُمْ
তারা নিশ্চয়ই
kānū
كَانُوا۟
ছিলো
khāsirīna
خَٰسِرِينَ
ক্ষতিগ্রস্ত
আমি তাদেরকে প্রাণের বন্ধু জুটিয়ে দিয়েছিলাম, যারা তাদেরকে তাদের সামনের আর পিছনের প্রত্যেকটি জিনিসকে চাকচিক্যময় করে দেখাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত তাদের উপরও তেমনি ‘আযাবের ফয়সালা কার্যকর হল, যা তাদের পূর্ববর্তী জ্বিন ও মানব দলের উপর কার্যকর হয়েছিল। বাস্তবিকই তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেল। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২৫)
ব্যাখ্যা
২৬

وَقَالَ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لَا تَسْمَعُوْا لِهٰذَا الْقُرْاٰنِ وَالْغَوْا فِيْهِ لَعَلَّكُمْ تَغْلِبُوْنَ ٢٦

waqāla
وَقَالَ
এবং বলে
alladhīna
ٱلَّذِينَ
যারা
kafarū
كَفَرُوا۟
অবিশ্বাস করেছে
لَا
"না
tasmaʿū
تَسْمَعُوا۟
তোমরা শুনো
lihādhā
لِهَٰذَا
এই
l-qur'āni
ٱلْقُرْءَانِ
কুরআন
wal-ghaw
وَٱلْغَوْا۟
এবং গোলমাল সৃষ্টি করো তোমরা
fīhi
فِيهِ
তার মধ্যে
laʿallakum
لَعَلَّكُمْ
তোমরা সম্ভবতঃ
taghlibūna
تَغْلِبُونَ
জয়ী হবে"
কাফিররা বলে- এ কুরআন শুনো না, আর তা পড়ার কালে শোরগোল কর যাতে তোমরা বিজয়ী হতে পার। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২৬)
ব্যাখ্যা
২৭

فَلَنُذِيْقَنَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا عَذَابًا شَدِيْدًاۙ وَّلَنَجْزِيَنَّهُمْ اَسْوَاَ الَّذِيْ كَانُوْا يَعْمَلُوْنَ ٢٧

falanudhīqanna
فَلَنُذِيقَنَّ
সুতরাং আমরা আস্বাদন করাবোই
alladhīna
ٱلَّذِينَ
(তাদেরকে) যারা
kafarū
كَفَرُوا۟
অবিশ্বাস করেছে
ʿadhāban
عَذَابًا
শাস্তি
shadīdan
شَدِيدًا
কঠোর
walanajziyannahum
وَلَنَجْزِيَنَّهُمْ
এবং আমরা তাদেরকে প্রতিফল দিবোই
aswa-a
أَسْوَأَ
নিকৃষ্ট কাজের
alladhī
ٱلَّذِى
যা
kānū
كَانُوا۟
তারা
yaʿmalūna
يَعْمَلُونَ
কাজ করেছিলো
ফলতঃ আমি কাফিরদেরকে অবশ্য অবশ্যই কঠিন শাস্তি আস্বাদন করাব, আর আমি অবশ্য অবশ্যই তাদেরকে তাদের নিকৃষ্টতম কাজের অনুসারে প্রতিফল দিব। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২৭)
ব্যাখ্যা
২৮

ذٰلِكَ جَزَاۤءُ اَعْدَاۤءِ اللّٰهِ النَّارُ لَهُمْ فِيْهَا دَارُ الْخُلْدِ ۗجَزَاۤءً ۢبِمَا كَانُوْا بِاٰيٰتِنَا يَجْحَدُوْنَ ٢٨

dhālika
ذَٰلِكَ
সেটা
jazāu
جَزَآءُ
প্রতিফল
aʿdāi
أَعْدَآءِ
শত্রুদের
l-lahi
ٱللَّهِ
আল্লাহর
l-nāru
ٱلنَّارُۖ
জাহান্নাম
lahum
لَهُمْ
এদের জন্যে (রয়েছে)
fīhā
فِيهَا
তার মধ্যে
dāru
دَارُ
আবাস
l-khul'di
ٱلْخُلْدِۖ
স্থায়ী
jazāan
جَزَآءًۢ
প্রতিফলস্বরূপ
bimā
بِمَا
এ কারণে যা
kānū
كَانُوا۟
তারা ছিলো
biāyātinā
بِـَٔايَٰتِنَا
আমাদের নিদর্শনগুলোকে
yajḥadūna
يَجْحَدُونَ
অস্বীকার করতো
আল্লাহর দুশমনদের জন্য প্রতিফল হল এ জাহান্নাম। তাতে আছে তাদের জন্য চিরস্থায়ী আবাস। (এ হল তাদের) প্রতিফল, কারণ তারা আমার আয়াতগুলোকে অস্বীকার করত। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২৮)
ব্যাখ্যা
২৯

وَقَالَ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا رَبَّنَآ اَرِنَا الَّذَيْنِ اَضَلّٰنَا مِنَ الْجِنِّ وَالْاِنْسِ نَجْعَلْهُمَا تَحْتَ اَقْدَامِنَا لِيَكُوْنَا مِنَ الْاَسْفَلِيْنَ ٢٩

waqāla
وَقَالَ
এবং বলবে
alladhīna
ٱلَّذِينَ
যারা
kafarū
كَفَرُوا۟
অস্বীকার করেছিলো
rabbanā
رَبَّنَآ
"হে আমাদের রব
arinā
أَرِنَا
আমাদেরকে দেখিয়ে দিন
alladhayni
ٱلَّذَيْنِ
(সেই দুই প্রজাতির লোকদেরকে) যারা
aḍallānā
أَضَلَّانَا
আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছে
mina
مِنَ
মধ্যে থেকে
l-jini
ٱلْجِنِّ
জিনদের
wal-insi
وَٱلْإِنسِ
এবং মানুষদের
najʿalhumā
نَجْعَلْهُمَا
উভয়কে আমরা পিষে ফেলবো
taḥta
تَحْتَ
তলায়
aqdāminā
أَقْدَامِنَا
আমাদের পায়ের
liyakūnā
لِيَكُونَا
উভয়ে হয় যেন
mina
مِنَ
অন্তর্ভুক্ত
l-asfalīna
ٱلْأَسْفَلِينَ
অপমানিতদের (সর্বনিম্নের)"
কাফিররা বলবে- হে আমাদের প্রতিপালক! জ্বিন ও মানুষদের মধ্যেকার যারা আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছিল তাদের উভয়কে দেখিয়ে দিন, তাদের উভয়কে পায়ের তলায় পিষ্ট করব, যাতে তারা নিকৃষ্ট অধমদের মধ্যে গণ্য হয়। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২৯)
ব্যাখ্যা
৩০

اِنَّ الَّذِيْنَ قَالُوْا رَبُّنَا اللّٰهُ ثُمَّ اسْتَقَامُوْا تَتَنَزَّلُ عَلَيْهِمُ الْمَلٰۤىِٕكَةُ اَلَّا تَخَافُوْا وَلَا تَحْزَنُوْا وَاَبْشِرُوْا بِالْجَنَّةِ الَّتِيْ كُنْتُمْ تُوْعَدُوْنَ ٣٠

inna
إِنَّ
নিশ্চয়ই
alladhīna
ٱلَّذِينَ
যারা
qālū
قَالُوا۟
বলে
rabbunā
رَبُّنَا
"আমাদের রব
l-lahu
ٱللَّهُ
আল্লাহ-ই"
thumma
ثُمَّ
অতঃপর
is'taqāmū
ٱسْتَقَٰمُوا۟
তারা অবিচল থাকে
tatanazzalu
تَتَنَزَّلُ
অবতীর্ণ হয়
ʿalayhimu
عَلَيْهِمُ
তাদের উপর
l-malāikatu
ٱلْمَلَٰٓئِكَةُ
ফেরেশতারা (আর বলে)
allā
أَلَّا
"যে না
takhāfū
تَخَافُوا۟
তোমরা ভয় করো
walā
وَلَا
আর না
taḥzanū
تَحْزَنُوا۟
তোমরা চিন্তা করো
wa-abshirū
وَأَبْشِرُوا۟
এবং তোমরা সুসংবাদ শুনে খুশি হও
bil-janati
بِٱلْجَنَّةِ
(সেই) জান্নাতের
allatī
ٱلَّتِى
যা
kuntum
كُنتُمْ
তোমাদের
tūʿadūna
تُوعَدُونَ
প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিলো
যারা বলে- আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, অতঃপর (সে কথার উপর) সুদৃঢ় থাকে, ফেরেশতারা তাদের নিকট অবতীর্ণ হয় আর বলে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না, আর জান্নাতের সুসংবাদ গ্রহণ কর যার ওয়া‘দা তোমাদেরকে দেয়া হয়েছে। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ৩০)
ব্যাখ্যা