সূরা ছোয়াদ - Page: 8

اِذْ قَالَ رَبُّكَ لِلْمَلٰۤىِٕكَةِ اِنِّيْ خَالِقٌۢ بَشَرًا مِّنْ طِيْنٍ ٧١

স্মরণ কর, যখন তোমার প্রতিপালক ফেরেশতাদেরকে বললেন- আমি কাদা থেকে মানুষ সৃষ্টি করতে যাচ্ছি। ([৩৮] ছোয়াদ: ৭১)

فَاِذَا سَوَّيْتُهٗ وَنَفَخْتُ فِيْهِ مِنْ رُّوْحِيْ فَقَعُوْا لَهٗ سٰجِدِيْنَ ٧٢

আমি যখন তাকে সঠিকভাবে বানিয়ে ফেলব আর তার ভিতরে আমার রূহ ফুঁকে দেব, তখন তোমরা তার সামনে সাজদাহয় পড়ে যাবে। ([৩৮] ছোয়াদ: ৭২)

فَسَجَدَ الْمَلٰۤىِٕكَةُ كُلُّهُمْ اَجْمَعُوْنَۙ ٧٣

তখন ফেরেশতারা সবাই সেজদা করল। ([৩৮] ছোয়াদ: ৭৩)

اِلَّآ اِبْلِيْسَۗ اِسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكٰفِرِيْنَ ٧٤

ইবলীস ছাড়া। সে অহঙ্কার করল আর কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল। ([৩৮] ছোয়াদ: ৭৪)

قَالَ يٰٓاِبْلِيْسُ مَا مَنَعَكَ اَنْ تَسْجُدَ لِمَا خَلَقْتُ بِيَدَيَّ ۗ اَسْتَكْبَرْتَ اَمْ كُنْتَ مِنَ الْعَالِيْنَ ٧٥

আল্লাহ বললেন- হে ইবলীস! আমি যাকে নিজ হাতে সৃষ্টি করলাম তাকে সেজদা করতে কিসে তোমাকে নিষেধ করল? তুমি কি দম্ভ দেখালে, না তুমি খুব উচ্চ মানের অধিকারী হয়েছ? ([৩৮] ছোয়াদ: ৭৫)

قَالَ اَنَا۠ خَيْرٌ مِّنْهُ خَلَقْتَنِيْ مِنْ نَّارٍ وَّخَلَقْتَهٗ مِنْ طِيْنٍ ٧٦

সে বলল- আমি তার চেয়ে উত্তম, আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন আর তাকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে। ([৩৮] ছোয়াদ: ৭৬)

قَالَ فَاخْرُجْ مِنْهَا فَاِنَّكَ رَجِيْمٌۖ ٧٧

তিনি বললেন- তাহলে তুমি এখান থেকে বেরিয়ে যাও, তুমি হলে লাঞ্ছিত, বিতাড়িত। ([৩৮] ছোয়াদ: ৭৭)

وَّاِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِيْٓ اِلٰى يَوْمِ الدِّيْنِ ٧٨

বিচার দিবস পর্যন্ত তোমার উপর থাকল আমার অভিশাপ। ([৩৮] ছোয়াদ: ৭৮)

قَالَ رَبِّ فَاَنْظِرْنِيْٓ اِلٰى يَوْمِ يُبْعَثُوْنَ ٧٩

সে বলল- হে আমার প্রতিপালক! তাহলে আমাকে পুনরুত্থানের দিন পর্যন্ত সময় দিন। ([৩৮] ছোয়াদ: ৭৯)

قَالَ فَاِنَّكَ مِنَ الْمُنْظَرِيْنَۙ ٨٠

তিনি বললেন- তোমাকে সময় দেয়া হল, ([৩৮] ছোয়াদ: ৮০)