اَوْ تَكُوْنَ لَكَ جَنَّةٌ مِّنْ نَّخِيْلٍ وَّعِنَبٍ فَتُفَجِّرَ الْاَنْهٰرَ خِلٰلَهَا تَفْجِيْرًاۙ ٩١
- aw
- أَوْ
- অথবা
- takūna
- تَكُونَ
- হবে
- laka
- لَكَ
- তোমার জন্যে
- jannatun
- جَنَّةٌ
- একটি বাগান
- min
- مِّن
- তৈরি
- nakhīlin
- نَّخِيلٍ
- খেজুরের (গাছের)
- waʿinabin
- وَعِنَبٍ
- ও আঙ্গুরের
- fatufajjira
- فَتُفَجِّرَ
- অতঃপর প্রবাহিত করবে
- l-anhāra
- ٱلْأَنْهَٰرَ
- ঝর্নাসমূহ
- khilālahā
- خِلَٰلَهَا
- তার ভিতর দিয়ে
- tafjīran
- تَفْجِيرًا
- খুব প্রবাহিত করা
কিংবা (যতক্ষণ না) তোমার খেজুর ও আঙ্গুরের বাগান হবে যার ফাঁকে ফাঁকে তুমি ঝর্ণা প্রবাহিত করবে অজস্র ধারায়। ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯১)ব্যাখ্যা
اَوْ تُسْقِطَ السَّمَاۤءَ كَمَا زَعَمْتَ عَلَيْنَا كِسَفًا اَوْ تَأْتِيَ بِاللّٰهِ وَالْمَلٰۤىِٕكَةِ قَبِيْلًاۙ ٩٢
- aw
- أَوْ
- অথবা
- tus'qiṭa
- تُسْقِطَ
- তুমি ফেলে দিবে
- l-samāa
- ٱلسَّمَآءَ
- আকাশ
- kamā
- كَمَا
- যেমন
- zaʿamta
- زَعَمْتَ
- তুমি দাবি করেছো
- ʿalaynā
- عَلَيْنَا
- উপর আমাদের
- kisafan
- كِسَفًا
- টুকরো টুকরো করে
- aw
- أَوْ
- বা
- tatiya
- تَأْتِىَ
- আসবে
- bil-lahi
- بِٱللَّهِ
- নিয়ে আল্লাহকে
- wal-malāikati
- وَٱلْمَلَٰٓئِكَةِ
- ও ফেরেশতাদেরকে
- qabīlan
- قَبِيلًا
- সামনাসামনি
অথবা (যতক্ষণ না) তুমি আকাশকে টুকরো টুকরো করে আমাদের উপর ফেলবে যেমন তুমি বলে থাক (যে তা ঘটবে) কিংবা আল্লাহ আর ফেরেশতাগণকে সরাসরি আমাদের সামনে এনে দেবে। ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯২)ব্যাখ্যা
اَوْ يَكُوْنَ لَكَ بَيْتٌ مِّنْ زُخْرُفٍ اَوْ تَرْقٰى فِى السَّمَاۤءِ ۗوَلَنْ نُّؤْمِنَ لِرُقِيِّكَ حَتّٰى تُنَزِّلَ عَلَيْنَا كِتٰبًا نَّقْرَؤُهٗۗ قُلْ سُبْحَانَ رَبِّيْ هَلْ كُنْتُ اِلَّا بَشَرًا رَّسُوْلًا ࣖ ٩٣
- aw
- أَوْ
- অথবা
- yakūna
- يَكُونَ
- হবে
- laka
- لَكَ
- জন্যে তোমার
- baytun
- بَيْتٌ
- ঘর
- min
- مِّن
- তৈরি
- zukh'rufin
- زُخْرُفٍ
- সোনার
- aw
- أَوْ
- বা
- tarqā
- تَرْقَىٰ
- আরোহণ করবে তুমি
- fī
- فِى
- মধ্য
- l-samāi
- ٱلسَّمَآءِ
- আকাশের
- walan
- وَلَن
- এবং কখনও না
- nu'mina
- نُّؤْمِنَ
- আমরা বিশ্বাস করবো
- liruqiyyika
- لِرُقِيِّكَ
- তোমার আরোহণকে
- ḥattā
- حَتَّىٰ
- যতক্ষণ না
- tunazzila
- تُنَزِّلَ
- অবতীর্ণ করবে তুমি
- ʿalaynā
- عَلَيْنَا
- উপর আমাদের
- kitāban
- كِتَٰبًا
- একটি কিতাব
- naqra-uhu
- نَّقْرَؤُهُۥۗ
- তা আমরা পাঠ করবো"
- qul
- قُلْ
- বলো
- sub'ḥāna
- سُبْحَانَ
- "পবিত্র মহান
- rabbī
- رَبِّى
- আমার রব
- hal
- هَلْ
- "কি (নই)
- kuntu
- كُنتُ
- আমি হলাম (আর কিছু)
- illā
- إِلَّا
- এ ছাড়া
- basharan
- بَشَرًا
- মানুষ
- rasūlan
- رَّسُولًا
- বার্তা-বাহক"
কিংবা (যতক্ষণ না) তোমার একটা স্বর্ণখচিত গৃহ হবে কিংবা তুমি আসমানে আরোহণ করবে। আর তোমার এ আরোহণকেও আমরা কক্ষনো বিশ্বাস করব না যতক্ষণ না তুমি আমাদের প্রতি এক কিতাব অবতীর্ণ করবে যা আমরা পাঠ করব।’ বল, ‘আমি আমার প্রতিপালকের মহিমা ও পবিত্রতা ঘোষণা করছি, আমি একজন মানুষ রসূল ছাড়া কি অন্য কিছু? ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯৩)ব্যাখ্যা
وَمَا مَنَعَ النَّاسَ اَنْ يُّؤْمِنُوْٓا اِذْ جَاۤءَهُمُ الْهُدٰٓى اِلَّآ اَنْ قَالُوْٓا اَبَعَثَ اللّٰهُ بَشَرًا رَّسُوْلًا ٩٤
- wamā
- وَمَا
- এবং না
- manaʿa
- مَنَعَ
- বিরত রেখেছে
- l-nāsa
- ٱلنَّاسَ
- মানুষদেরকে
- an
- أَن
- যে
- yu'minū
- يُؤْمِنُوٓا۟
- তারা ঈমান আনবে
- idh
- إِذْ
- যখন
- jāahumu
- جَآءَهُمُ
- তাদের কাছে এসেছে
- l-hudā
- ٱلْهُدَىٰٓ
- পথ নির্দেশ
- illā
- إِلَّآ
- এ ছাড়া
- an
- أَن
- যে
- qālū
- قَالُوٓا۟
- তারা বলেছিলো
- abaʿatha
- أَبَعَثَ
- "কি পাঠিয়েছেন
- l-lahu
- ٱللَّهُ
- "আল্লাহ্
- basharan
- بَشَرًا
- কোনো মানুষকে
- rasūlan
- رَّسُولًا
- রাসূল হিসেবে"
মানুষের কাছে যখন পথের নির্দেশ আসে তখন তাদেরকে ঈমান আনতে তাদের এ কথা ছাড়া অন্য কিছুই বিরত রাখে না যে, ‘আল্লাহ কি মানুষকে রসূল বানিয়ে পাঠিয়েছেন?’ ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯৪)ব্যাখ্যা
قُلْ لَّوْ كَانَ فِى الْاَرْضِ مَلٰۤىِٕكَةٌ يَّمْشُوْنَ مُطْمَىِٕنِّيْنَ لَنَزَّلْنَا عَلَيْهِمْ مِّنَ السَّمَاۤءِ مَلَكًا رَّسُوْلًا ٩٥
- qul
- قُل
- বলো
- law
- لَّوْ
- "যদি (এমন)
- kāna
- كَانَ
- হতো
- fī
- فِى
- মধ্যে
- l-arḍi
- ٱلْأَرْضِ
- পৃথিবীর
- malāikatun
- مَلَٰٓئِكَةٌ
- ফেরেশতারা
- yamshūna
- يَمْشُونَ
- চলাফেরা করতো
- muṭ'ma-innīna
- مُطْمَئِنِّينَ
- নিশ্চিন্তে
- lanazzalnā
- لَنَزَّلْنَا
- অবশ্যই আমরা অবতীর্ণ নাযিল করতাম
- ʿalayhim
- عَلَيْهِم
- উপর তাদের
- mina
- مِّنَ
- থেকে
- l-samāi
- ٱلسَّمَآءِ
- আকাশ
- malakan
- مَلَكًا
- ফেরেশতা
- rasūlan
- رَّسُولًا
- রাসূল হিসেবে"
বল, ‘দুনিয়াতে যদি ফেরেশতাগণের বসবাস হত যারা নিশ্চিন্তে নিরাপদে চলাফেরা করত, তাহলে অবশ্যই আমি তাদের কাছে ফেরেশতা রসূল পাঠাতাম।’ ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯৫)ব্যাখ্যা
قُلْ كَفٰى بِاللّٰهِ شَهِيْدًاۢ بَيْنِيْ وَبَيْنَكُمْۗ اِنَّهٗ كَانَ بِعِبَادِهٖ خَبِيْرًاۢ بَصِيْرًا ٩٦
- qul
- قُلْ
- বলো
- kafā
- كَفَىٰ
- "যথেষ্ঠ
- bil-lahi
- بِٱللَّهِ
- আল্লাহই
- shahīdan
- شَهِيدًۢا
- সাক্ষী হিসেবে
- baynī
- بَيْنِى
- আমার মাঝে
- wabaynakum
- وَبَيْنَكُمْۚ
- ও তোমাদের মাঝে
- innahu
- إِنَّهُۥ
- নিশ্চয়ই তিনি
- kāna
- كَانَ
- হলেন
- biʿibādihi
- بِعِبَادِهِۦ
- সম্পর্কে তাঁর দাসদের
- khabīran
- خَبِيرًۢا
- খুব অবহিত
- baṣīran
- بَصِيرًا
- সর্বদ্রষ্টা"
বল, ‘আমার ও তোমাদের মাঝে আল্লাহর সাক্ষ্যই যথেষ্ট, তিনি তাঁর বান্দাদের সম্পর্কে পুরোপুরি ওয়াকিফহাল, আর তিনি সর্বদ্রষ্টা।’ ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯৬)ব্যাখ্যা
وَمَنْ يَّهْدِ اللّٰهُ فَهُوَ الْمُهْتَدِۚ وَمَنْ يُّضْلِلْ فَلَنْ تَجِدَ لَهُمْ اَوْلِيَاۤءَ مِنْ دُوْنِهٖۗ وَنَحْشُرُهُمْ يَوْمَ الْقِيٰمَةِ عَلٰى وُجُوْهِهِمْ عُمْيًا وَّبُكْمًا وَّصُمًّاۗ مَأْوٰىهُمْ جَهَنَّمُۗ كُلَّمَا خَبَتْ زِدْنٰهُمْ سَعِيْرًا ٩٧
- waman
- وَمَن
- এবং যাকে
- yahdi
- يَهْدِ
- পথ দেখান
- l-lahu
- ٱللَّهُ
- আল্লাহ
- fahuwa
- فَهُوَ
- অতঃপর সেই
- l-muh'tadi
- ٱلْمُهْتَدِۖ
- সঠিক পথপ্রাপ্ত
- waman
- وَمَن
- এবং যাকে
- yuḍ'lil
- يُضْلِلْ
- তিনি পথভ্রষ্ট করেন
- falan
- فَلَن
- অতঃপর কখনও না
- tajida
- تَجِدَ
- তুমি পাবে
- lahum
- لَهُمْ
- জন্যে তাদের
- awliyāa
- أَوْلِيَآءَ
- অভিভাবকসমূহ
- min
- مِن
- ছাড়া
- dūnihi
- دُونِهِۦۖ
- তাঁকে
- wanaḥshuruhum
- وَنَحْشُرُهُمْ
- এবং আমরা সমবেত করবো তাদেরকে
- yawma
- يَوْمَ
- দিনে
- l-qiyāmati
- ٱلْقِيَٰمَةِ
- ক্বিয়ামাতের
- ʿalā
- عَلَىٰ
- উপর
- wujūhihim
- وُجُوهِهِمْ
- মুখগুলোর তাদের
- ʿum'yan
- عُمْيًا
- অন্ধ অবস্থায়
- wabuk'man
- وَبُكْمًا
- ও বোবা অবস্থায়
- waṣumman
- وَصُمًّاۖ
- ও বধির অবস্হায়
- mawāhum
- مَّأْوَىٰهُمْ
- আবাসস্থল তাদের
- jahannamu
- جَهَنَّمُۖ
- জাহান্নাম
- kullamā
- كُلَّمَا
- যখনই
- khabat
- خَبَتْ
- তেজ কমে আসবে
- zid'nāhum
- زِدْنَٰهُمْ
- আমরা বাড়িয়ে দিবো তাদের
- saʿīran
- سَعِيرًا
- আগুন
আল্লাহ যাকে সঠিক পথে পরিচালিত করেন সে পথপ্রাপ্ত আর যাদেরকে তিনি পথভ্রষ্ট করেন, তুমি কক্ষনো তাদের জন্য তাঁকে ছাড়া অন্য কাউকে অভিভাবক পাবে না। ক্বিয়ামাতের দিন আমি তাদেরকে একত্রিত করব তাদের মুখের ভরে অন্ধ, বোবা ও বধির অবস্থায়। তাদের আবাস হচ্ছে জাহান্নাম। যখনই তার আগুন নিস্তেজ হয়ে আসবে, আমি তাদের জন্য অগ্নির দহন শক্তি বৃদ্ধি করে দেব। ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯৭)ব্যাখ্যা
ذٰلِكَ جَزَاۤؤُهُمْ بِاَنَّهُمْ كَفَرُوْا بِاٰيٰتِنَا وَقَالُوْٓا ءَاِذَا كُنَّا عِظَامًا وَّرُفَاتًا ءَاِنَّا لَمَبْعُوْثُوْنَ خَلْقًا جَدِيْدًا ٩٨
- dhālika
- ذَٰلِكَ
- এটাই
- jazāuhum
- جَزَآؤُهُم
- তাদের প্রতিফল
- bi-annahum
- بِأَنَّهُمْ
- এ কারণে যে তারা
- kafarū
- كَفَرُوا۟
- অস্বীকার করেছে
- biāyātinā
- بِـَٔايَٰتِنَا
- সহ আমাদের নিদর্শনাদি
- waqālū
- وَقَالُوٓا۟
- এবং তারা বলেছে
- a-idhā
- أَءِذَا
- "কি যখন
- kunnā
- كُنَّا
- আমরা হবো
- ʿiẓāman
- عِظَٰمًا
- হাড়
- warufātan
- وَرُفَٰتًا
- ও চূর্ণ-বিচূর্ণ
- a-innā
- أَءِنَّا
- কি নিশ্চয়ই আমরা
- lamabʿūthūna
- لَمَبْعُوثُونَ
- অবশ্যই উত্থিত হবো
- khalqan
- خَلْقًا
- সৃষ্টিতে
- jadīdan
- جَدِيدًا
- নতুন"
এটাই তাদের প্রতিফল, কেননা তারা আমার নিদর্শনসমূহ প্রত্যাখ্যান করেছিল আর বলেছিল, ‘যখন আমরা হাড্ডি ও চূর্ণ ধূলায় পরিণত হব তখনও কি আমাদেরকে নতুন এক সৃষ্টির আকারে আবার উঠানো হবে?’ ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯৮)ব্যাখ্যা
۞ اَوَلَمْ يَرَوْا اَنَّ اللّٰهَ الَّذِيْ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضَ قَادِرٌ عَلٰٓى اَنْ يَّخْلُقَ مِثْلَهُمْ وَجَعَلَ لَهُمْ اَجَلًا لَّا رَيْبَ فِيْهِۗ فَاَبَى الظّٰلِمُوْنَ اِلَّا كُفُوْرًا ٩٩
- awalam
- أَوَلَمْ
- কি না
- yaraw
- يَرَوْا۟
- তারা লক্ষ্য করে
- anna
- أَنَّ
- যে
- l-laha
- ٱللَّهَ
- আল্লাহ
- alladhī
- ٱلَّذِى
- (তিনি) যিনি
- khalaqa
- خَلَقَ
- সৃষ্টি করেছেন
- l-samāwāti
- ٱلسَّمَٰوَٰتِ
- আকাশসমূহকে
- wal-arḍa
- وَٱلْأَرْضَ
- ও পৃথিবীকে
- qādirun
- قَادِرٌ
- সক্ষম (নন কি)
- ʿalā
- عَلَىٰٓ
- উপর
- an
- أَن
- যে
- yakhluqa
- يَخْلُقَ
- সৃষ্টি করবেন
- mith'lahum
- مِثْلَهُمْ
- তাদের অনুরূপ
- wajaʿala
- وَجَعَلَ
- এবং স্থির করে রেখেছেন
- lahum
- لَهُمْ
- জন্যে তাদের
- ajalan
- أَجَلًا
- নির্দিষ্টকাল
- lā
- لَّا
- নেই
- rayba
- رَيْبَ
- কোনো সন্দেহ
- fīhi
- فِيهِ
- মধ্যে তার
- fa-abā
- فَأَبَى
- তবুও অস্বীকার করলো
- l-ẓālimūna
- ٱلظَّٰلِمُونَ
- সীমালঙ্ঘনকারীরা
- illā
- إِلَّا
- ছাড়া
- kufūran
- كُفُورًا
- অস্বীকৃতি
তারা কি লক্ষ্য করে না যে আল্লাহ- যিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন- তিনি তাদের মত মানুষ (পুনরায়) সৃষ্টি করতে সক্ষম। তিনি তাদের জন্য একটা সুনির্দিষ্ট সময় স্থির করেছেন, যাতে কোনই সন্দেহ নেই। কিন্তু যালিমরা অমান্য করে কেবল কুফরিই করল। ([১৭] বনী ইসরাঈল: ৯৯)ব্যাখ্যা
قُلْ لَّوْ اَنْتُمْ تَمْلِكُوْنَ خَزَاۤىِٕنَ رَحْمَةِ رَبِّيْٓ اِذًا لَّاَمْسَكْتُمْ خَشْيَةَ الْاِنْفَاقِۗ وَكَانَ الْاِنْسَانُ قَتُوْرًا ࣖ ١٠٠
- qul
- قُل
- বলো
- law
- لَّوْ
- "যদি
- antum
- أَنتُمْ
- তোমরা
- tamlikūna
- تَمْلِكُونَ
- অধিকারী হ'তে
- khazāina
- خَزَآئِنَ
- ভান্ডারসমূহের
- raḥmati
- رَحْمَةِ
- অনুগ্রহের
- rabbī
- رَبِّىٓ
- আমার রবের
- idhan
- إِذًا
- তাহ'লে
- la-amsaktum
- لَّأَمْسَكْتُمْ
- অবশ্যই তোমরা ধরে রাখতে
- khashyata
- خَشْيَةَ
- ভয়ে
- l-infāqi
- ٱلْإِنفَاقِۚ
- খরচ হওয়ার"
- wakāna
- وَكَانَ
- এবং হলো
- l-insānu
- ٱلْإِنسَٰنُ
- মানুষ
- qatūran
- قَتُورًا
- বড়ই কৃপণ
বল, ‘তোমরা যদি আমার প্রতিপালকের রাহমাতের ভান্ডারের মালিক হয়ে যেতে, তবুও খরচ হয়ে যাবার ভয়ে তোমরা তা অবশ্যই ধরে রাখতে।’ বাস্তবিকই মানুষ বড়ই সংকীর্ণ-চিত্ত। ([১৭] বনী ইসরাঈল: ১০০)ব্যাখ্যা