১১
الَّذِيْنَ يُكَذِّبُوْنَ بِيَوْمِ الدِّيْنِۗ ١١
- alladhīna
- ٱلَّذِينَ
- যারা
- yukadhibūna
- يُكَذِّبُونَ
- মিথ্যারোপ করে
- biyawmi
- بِيَوْمِ
- দিন সম্পর্কে
- l-dīni
- ٱلدِّينِ
- বিচারের
যারা কর্মফল দিবসকে অস্বীকার করে। ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১১)ব্যাখ্যা
১২
وَمَا يُكَذِّبُ بِهٖٓ اِلَّا كُلُّ مُعْتَدٍ اَثِيْمٍۙ ١٢
- wamā
- وَمَا
- এবং না
- yukadhibu
- يُكَذِّبُ
- মিথ্যারোপ করে
- bihi
- بِهِۦٓ
- এতে
- illā
- إِلَّا
- এ ছাড়া
- kullu
- كُلُّ
- প্রত্যেক
- muʿ'tadin
- مُعْتَدٍ
- সীমালঙ্ঘনকারী
- athīmin
- أَثِيمٍ
- পাপী
কেবল সীমালঙ্ঘনকারী, পাপাচারী ছাড়া কেউই তা অস্বীকার করে না। ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১২)ব্যাখ্যা
১৩
اِذَا تُتْلٰى عَلَيْهِ اٰيٰتُنَا قَالَ اَسَاطِيْرُ الْاَوَّلِيْنَۗ ١٣
- idhā
- إِذَا
- যখন
- tut'lā
- تُتْلَىٰ
- পাঠ করা হয়
- ʿalayhi
- عَلَيْهِ
- তার উপর
- āyātunā
- ءَايَٰتُنَا
- আমাদের আয়াতসমূহ
- qāla
- قَالَ
- সে বলে
- asāṭīru
- أَسَٰطِيرُ
- "(এসব) উপকথা
- l-awalīna
- ٱلْأَوَّلِينَ
- পূর্ববর্তীদের"
তার সামনে যখন আমার আয়াত পড়ে শোনানো হয়, তখন সে বলে, ‘এ তো প্রাচীন কালের লোকেদের কাহিনী’’। ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১৩)ব্যাখ্যা
১৪
كَلَّا بَلْ ۜرَانَ عَلٰى قُلُوْبِهِمْ مَّا كَانُوْا يَكْسِبُوْنَ ١٤
- kallā
- كَلَّاۖ
- কখনও না
- bal
- بَلْۜ
- বরং
- rāna
- رَانَ
- মরচে ধরিয়েছে
- ʿalā
- عَلَىٰ
- উপর
- qulūbihim
- قُلُوبِهِم
- তাদের অন্তরগুলোর
- mā
- مَّا
- যা
- kānū
- كَانُوا۟
- করছিল
- yaksibūna
- يَكْسِبُونَ
- তারা অর্জন
কক্ষনো না, বরং তাদের কৃতকর্মই তাদের অন্তরে জং ধরিয়ে দিয়েছে। ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১৪)ব্যাখ্যা
১৫
كَلَّآ اِنَّهُمْ عَنْ رَّبِّهِمْ يَوْمَىِٕذٍ لَّمَحْجُوْبُوْنَۗ ١٥
- kallā
- كَلَّآ
- কখনও না
- innahum
- إِنَّهُمْ
- নিশ্চয়ই তারা
- ʿan
- عَن
- থেকে
- rabbihim
- رَّبِّهِمْ
- তাদের রবের
- yawma-idhin
- يَوْمَئِذٍ
- সেদিন
- lamaḥjūbūna
- لَّمَحْجُوبُونَ
- তারা দর্শন বঞ্চিত হবেই
কক্ষনো না, তারা সেদিন তাদের প্রতিপালক থেকে পর্দার আড়ালে থাকবে। ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১৫)ব্যাখ্যা
১৬
ثُمَّ اِنَّهُمْ لَصَالُوا الْجَحِيْمِۗ ١٦
- thumma
- ثُمَّ
- অতঃপর
- innahum
- إِنَّهُمْ
- নিশ্চয়ই তারা
- laṣālū
- لَصَالُوا۟
- অবশ্যই প্রবেশ করবে
- l-jaḥīmi
- ٱلْجَحِيمِ
- জাহান্নামে
অতঃপর তারা অবশ্যই জাহান্নামে প্রবেশ করবে। ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১৬)ব্যাখ্যা
১৭
ثُمَّ يُقَالُ هٰذَا الَّذِيْ كُنْتُمْ بِهٖ تُكَذِّبُوْنَۗ ١٧
- thumma
- ثُمَّ
- অতঃপর
- yuqālu
- يُقَالُ
- (তাদেরকে) বলা হবে
- hādhā
- هَٰذَا
- "এই
- alladhī
- ٱلَّذِى
- সেই (দিন)
- kuntum
- كُنتُم
- তোমরা ছিলে
- bihi
- بِهِۦ
- যে ব্যাপারে
- tukadhibūna
- تُكَذِّبُونَ
- মিথ্যারোপ করতে"
অতঃপর বলা হবে ‘এটাই তা যা তোমরা অস্বীকার করতে।’ ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১৭)ব্যাখ্যা
১৮
كَلَّآ اِنَّ كِتٰبَ الْاَبْرَارِ لَفِيْ عِلِّيِّيْنَۗ ١٨
- kallā
- كَلَّآ
- কখনও না
- inna
- إِنَّ
- নিশ্চয়ই
- kitāba
- كِتَٰبَ
- আমলনামা
- l-abrāri
- ٱلْأَبْرَارِ
- সৎ লোকদের
- lafī
- لَفِى
- অবশ্যই মধ্যে
- ʿilliyyīna
- عِلِّيِّينَ
- উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন (দফতরে)
(ভাল-মন্দের বিচার হবে না, শাস্তি-পুরস্কার কিছুই হবে না তা) কক্ষনো না, নিশ্চয়ই সৎলোকদের ‘আমালমানা ‘ইল্লিয়ীনে (সংরক্ষিত) আছে। ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১৮)ব্যাখ্যা
১৯
وَمَآ اَدْرٰىكَ مَا عِلِّيُّوْنَۗ ١٩
- wamā
- وَمَآ
- এবং কিসে
- adrāka
- أَدْرَىٰكَ
- তোমাকে বুঝাবে
- mā
- مَا
- কি সেই
- ʿilliyyūna
- عِلِّيُّونَ
- উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন (দফতর)
তুমি কি জান ইল্লিয়ীন কী? ([৮৩] আত-তাতফীফ: ১৯)ব্যাখ্যা
২০
كِتٰبٌ مَّرْقُوْمٌۙ ٢٠
- kitābun
- كِتَٰبٌ
- খাতা/ আমলনামা
- marqūmun
- مَّرْقُومٌ
- চিহ্নিত
সীলমোহরকৃত কিতাব। ([৮৩] আত-তাতফীফ: ২০)ব্যাখ্যা