Skip to content

সূরা আল-আনফাল - Page: 4

Al-Anfal

(al-ʾAnfāl)

৩১

وَاِذَا تُتْلٰى عَلَيْهِمْ اٰيٰتُنَا قَالُوْا قَدْ سَمِعْنَا لَوْ نَشَاۤءُ لَقُلْنَا مِثْلَ هٰذَآ ۙاِنْ هٰذَآ اِلَّآ اَسَاطِيْرُ الْاَوَّلِيْنَ ٣١

wa-idhā
وَإِذَا
এবং যখন
tut'lā
تُتْلَىٰ
তিলাওয়াত করা হয়
ʿalayhim
عَلَيْهِمْ
নিকট তাদের
āyātunā
ءَايَٰتُنَا
আয়াতগুলো আমাদের
qālū
قَالُوا۟
তারা বলে
qad
قَدْ
"নিশ্চয়ই
samiʿ'nā
سَمِعْنَا
আমরা শুনলাম
law
لَوْ
যদি
nashāu
نَشَآءُ
ইচ্ছে করি আমরা
laqul'nā
لَقُلْنَا
অবশ্যই আমরা বলতে পারি
mith'la
مِثْلَ
মতো
hādhā
هَٰذَآۙ
এই (আয়াতগুলোর)
in
إِنْ
নয়
hādhā
هَٰذَآ
এটা
illā
إِلَّآ
এ ছাড়া
asāṭīru
أَسَٰطِيرُ
উপকথাগুলো
l-awalīna
ٱلْأَوَّلِينَ
পূর্বকালের লোকদের"
তাদের কাছে যখন আমার আয়াত পাঠ করা হয় তখন তারা বলে, ‘শুনলাম তো, ইচ্ছে করলে এ রকম কথা আমরাও বলতে পারি, এগুলো তো আগে কালের কেচ্ছা কাহিনী ছাড়া আর কিছুই না।’ ([৮] আল-আনফাল: ৩১)
ব্যাখ্যা
৩২

وَاِذْ قَالُوا اللهم اِنْ كَانَ هٰذَا هُوَ الْحَقَّ مِنْ عِنْدِكَ فَاَمْطِرْ عَلَيْنَا حِجَارَةً مِّنَ السَّمَاۤءِ اَوِ ائْتِنَا بِعَذَابٍ اَلِيْمٍ ٣٢

wa-idh
وَإِذْ
এবং (স্মরণ করো) যখন
qālū
قَالُوا۟
তারা বলেছিলো
l-lahuma
ٱللَّهُمَّ
"হে আল্লাহ
in
إِن
যদি
kāna
كَانَ
হয়
hādhā
هَٰذَا
এটা
huwa
هُوَ
সেই
l-ḥaqa
ٱلْحَقَّ
সত্য
min
مِنْ
হতে
ʿindika
عِندِكَ
তোমার নিকট
fa-amṭir
فَأَمْطِرْ
তবে বর্ষন করো
ʿalaynā
عَلَيْنَا
উপর আমাদের
ḥijāratan
حِجَارَةً
পাথর
mina
مِّنَ
হতে
l-samāi
ٱلسَّمَآءِ
আকাশ
awi
أَوِ
অথবা
i'tinā
ٱئْتِنَا
আমাদের উপর আসো
biʿadhābin
بِعَذَابٍ
নিয়ে শাস্তি
alīmin
أَلِيمٍ
নিদারুণ"
স্মরণ কর, যখন তারা বলেছিল, ‘হে আল্লাহ! এটা যদি তোমার নিকট থেকে (প্রেরিত) সত্য (দ্বীন) হয় তাহলে আমাদের উপর আসমান থেকে পাথর বর্ষণ কর, কিংবা আমাদের উপর কোন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি নিয়ে এসো।’ ([৮] আল-আনফাল: ৩২)
ব্যাখ্যা
৩৩

وَمَا كَانَ اللّٰهُ لِيُعَذِّبَهُمْ وَاَنْتَ فِيْهِمْۚ وَمَا كَانَ اللّٰهُ مُعَذِّبَهُمْ وَهُمْ يَسْتَغْفِرُوْنَ ٣٣

wamā
وَمَا
এবং না
kāna
كَانَ
হয় (এমন যে)
l-lahu
ٱللَّهُ
আল্লাহ
liyuʿadhibahum
لِيُعَذِّبَهُمْ
যেন শাস্তি দিবেন তাদেরকে
wa-anta
وَأَنتَ
যখন তুমি
fīhim
فِيهِمْۚ
মধ্যে তাদের(উপস্থিত আছো)
wamā
وَمَا
এবং না
kāna
كَانَ
হয় (এমনও যে)
l-lahu
ٱللَّهُ
আল্লাহ
muʿadhibahum
مُعَذِّبَهُمْ
শাস্তিদানকারী তাদেরকে
wahum
وَهُمْ
অথচ তারা
yastaghfirūna
يَسْتَغْفِرُونَ
ক্ষমা চাচ্ছে
তুমি তাদের মাঝে থাকা অবস্থায় আল্লাহ তাদেরকে শাস্তি দিবেন না এবং যখন তারা ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে এরূপ অবস্থায়ও আল্লাহ তাদেরকে শাস্তি দিবেন না। ([৮] আল-আনফাল: ৩৩)
ব্যাখ্যা
৩৪

وَمَا لَهُمْ اَلَّا يُعَذِّبَهُمُ اللّٰهُ وَهُمْ يَصُدُّوْنَ عَنِ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ وَمَا كَانُوْٓا اَوْلِيَاۤءَهٗۗ اِنْ اَوْلِيَاۤؤُهٗٓ اِلَّا الْمُتَّقُوْنَ وَلٰكِنَّ اَكْثَرَهُمْ لَا يَعْلَمُوْنَ ٣٤

wamā
وَمَا
এবং (এখন এমন) কি (রয়েছে)
lahum
لَهُمْ
জন্যে তাদের
allā
أَلَّا
যে না
yuʿadhibahumu
يُعَذِّبَهُمُ
শাস্তি দিবেন তাদের
l-lahu
ٱللَّهُ
আল্লাহ (যখন তুমি নাই)
wahum
وَهُمْ
আর তারা
yaṣuddūna
يَصُدُّونَ
(পথ) রোধ করছে
ʿani
عَنِ
হতে
l-masjidi
ٱلْمَسْجِدِ
মাসজীদুল
l-ḥarāmi
ٱلْحَرَامِ
হারাম
wamā
وَمَا
অথচ না
kānū
كَانُوٓا۟
তারা হলো
awliyāahu
أَوْلِيَآءَهُۥٓۚ
তত্ত্বাবধায়ক তার
in
إِنْ
(প্রকৃতপক্ষে) না
awliyāuhu
أَوْلِيَآؤُهُۥٓ
তত্ত্বাবধায়ক তার
illā
إِلَّا
এ ছাড়া
l-mutaqūna
ٱلْمُتَّقُونَ
(যারা) মুত্তাক্বী
walākinna
وَلَٰكِنَّ
কিন্তু
aktharahum
أَكْثَرَهُمْ
অধিকাংশ তাদের
لَا
না
yaʿlamūna
يَعْلَمُونَ
জানে
আল্লাহ যে তাদেরকে শাস্তি দিবেন না এ ব্যাপারে ওজর পেশ করার জন্য তাদের কাছে কী আছে যখন তারা (মানুষদেরকে) মাসজিদুল হারাম-এর পথে বাধা দিচ্ছে? তারা তো ওর (প্রকৃত) মুতাওয়াল্লী নয়, মুত্তাকীরা ছাড়া কেউ তার মুতাওয়াল্লী হতে পারে না, কিন্তু তাদের অধিকাংশ লোক এ সম্পর্কে অবগত নয়। ([৮] আল-আনফাল: ৩৪)
ব্যাখ্যা
৩৫

وَمَا كَانَ صَلَاتُهُمْ عِنْدَ الْبَيْتِ اِلَّا مُكَاۤءً وَّتَصْدِيَةًۗ فَذُوْقُوا الْعَذَابَ بِمَا كُنْتُمْ تَكْفُرُوْنَ ٣٥

wamā
وَمَا
এবং না
kāna
كَانَ
ছিলো
ṣalātuhum
صَلَاتُهُمْ
সালাত তাদের
ʿinda
عِندَ
কাছে
l-bayti
ٱلْبَيْتِ
(কা'বা) ঘরের
illā
إِلَّا
এ ছাড়া
mukāan
مُكَآءً
শিষ দেওয়া
wataṣdiyatan
وَتَصْدِيَةًۚ
ও করতালি বাজানো
fadhūqū
فَذُوقُوا۟
অতএব তোমরা স্বাদ নাও
l-ʿadhāba
ٱلْعَذَابَ
শাস্তির
bimā
بِمَا
এ কারণে যা
kuntum
كُنتُمْ
তোমরা ছিলে
takfurūna
تَكْفُرُونَ
তোমরা অবিশ্বাস করতে
আল্লাহর ঘরের নিকট তাদের নামায হাত তালি মারা আর শিশ দেয়া ছাড়া আর কিছুই না, (এসব অপরাধে লিপ্ত ব্যক্তিদেরকে বলা হবে) ‘‘আযাব ভোগ কর যেহেতু তোমরা কুফরীতে লিপ্ত ছিলে’’। ([৮] আল-আনফাল: ৩৫)
ব্যাখ্যা
৩৬

اِنَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا يُنْفِقُوْنَ اَمْوَالَهُمْ لِيَصُدُّوْا عَنْ سَبِيْلِ اللّٰهِ ۗفَسَيُنْفِقُوْنَهَا ثُمَّ تَكُوْنُ عَلَيْهِمْ حَسْرَةً ثُمَّ يُغْلَبُوْنَ ەۗ وَالَّذِيْنَ كَفَرُوْٓا اِلٰى جَهَنَّمَ يُحْشَرُوْنَۙ ٣٦

inna
إِنَّ
নিশ্চয়ই
alladhīna
ٱلَّذِينَ
যারা
kafarū
كَفَرُوا۟
অবিশ্বাস করেছে
yunfiqūna
يُنفِقُونَ
তারা ব্যয় করে
amwālahum
أَمْوَٰلَهُمْ
সম্পদসমূহকে তাদের
liyaṣuddū
لِيَصُدُّوا۟
জন্যে বাধা দেওয়ার
ʿan
عَن
হতে
sabīli
سَبِيلِ
পথ
l-lahi
ٱللَّهِۚ
আল্লাহর
fasayunfiqūnahā
فَسَيُنفِقُونَهَا
অতঃপর অচিরেই তারা খরচ করতে থাকবে তা
thumma
ثُمَّ
এরপর
takūnu
تَكُونُ
তা হবে
ʿalayhim
عَلَيْهِمْ
উপর তাদের
ḥasratan
حَسْرَةً
অাক্ষেপ
thumma
ثُمَّ
এরপর
yugh'labūna
يُغْلَبُونَۗ
তারা পরাজিত হবে
wa-alladhīna
وَٱلَّذِينَ
এবং যারা
kafarū
كَفَرُوٓا۟
অস্বীকার করেছে
ilā
إِلَىٰ
দিকে
jahannama
جَهَنَّمَ
জাহান্নামের
yuḥ'sharūna
يُحْشَرُونَ
তাদের একত্র করা হবে
যে সব লোক সত্যকে মেনে নিতে অস্বীকার করেছে তারা আল্লাহর পথ হতে (লোকেদেরকে) বাধা দেয়ার জন্য তাদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে থাকে, তারা তা ব্যয় করতেই থাকবে, অতঃপর এটাই তাদের দুঃখ ও অনুশোচনার কারণ হবে। পরে তারা পরাজিতও হবে। যারা কুফরী করে তাদেরকে (অবশেষে) জাহান্নামের পানে একত্রিত করা হবে। ([৮] আল-আনফাল: ৩৬)
ব্যাখ্যা
৩৭

لِيَمِيْزَ اللّٰهُ الْخَبِيْثَ مِنَ الطَّيِّبِ وَيَجْعَلَ الْخَبِيْثَ بَعْضَهٗ عَلٰى بَعْضٍ فَيَرْكُمَهٗ جَمِيْعًا فَيَجْعَلَهٗ فِيْ جَهَنَّمَۗ اُولٰۤىِٕكَ هُمُ الْخٰسِرُوْنَ ࣖ ٣٧

liyamīza
لِيَمِيزَ
যেন পৃথক করেন
l-lahu
ٱللَّهُ
আল্লাহ
l-khabītha
ٱلْخَبِيثَ
অপবিত্রতাকে (অর্থাৎ কাফেরদেরকে)
mina
مِنَ
হতে
l-ṭayibi
ٱلطَّيِّبِ
পবিত্রতা (অর্থাৎ মু'মিনদের)
wayajʿala
وَيَجْعَلَ
ও রাখবেন
l-khabītha
ٱلْخَبِيثَ
অপবিত্রতাকে
baʿḍahu
بَعْضَهُۥ
এককে তার
ʿalā
عَلَىٰ
উপর
baʿḍin
بَعْضٍ
অন্যের
fayarkumahu
فَيَرْكُمَهُۥ
অতঃপর তিনি জমা করবেন তা
jamīʿan
جَمِيعًا
সকলকে
fayajʿalahu
فَيَجْعَلَهُۥ
অতঃপর রাখবেন তা
فِى
মধ্যে
jahannama
جَهَنَّمَۚ
জাহান্নামের
ulāika
أُو۟لَٰٓئِكَ
ঐসবলোক
humu
هُمُ
তারাই
l-khāsirūna
ٱلْخَٰسِرُونَ
ক্ষতিগ্রস্ত
যাতে আল্লাহ পবিত্র থেকে অপবিত্রকে আলাদা করে দেন, অতঃপর অপবিত্রদের এককে অন্যের উপর রাখবেন, সকলকে স্তুপীকৃত করবেন; অতঃপর এই সমষ্টিকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন। এরাই হল সর্বস্বান্ত। ([৮] আল-আনফাল: ৩৭)
ব্যাখ্যা
৩৮

قُلْ لِّلَّذِيْنَ كَفَرُوْٓا اِنْ يَّنْتَهُوْا يُغْفَرْ لَهُمْ مَّا قَدْ سَلَفَۚ وَاِنْ يَّعُوْدُوْا فَقَدْ مَضَتْ سُنَّتُ الْاَوَّلِيْنَ ٣٨

qul
قُل
বলো
lilladhīna
لِّلَّذِينَ
উদ্দেশ্যে (তাদের) যারা
kafarū
كَفَرُوٓا۟
অবিশ্বাস করেছে
in
إِن
যদি
yantahū
يَنتَهُوا۟
তারা বিরত হয়
yugh'far
يُغْفَرْ
ক্ষমা করে দেয়া হবে
lahum
لَهُم
প্রতি তাদের
مَّا
যা
qad
قَدْ
নিশ্চিত
salafa
سَلَفَ
অতীত হয়েছে
wa-in
وَإِن
কিন্তু যদি
yaʿūdū
يَعُودُوا۟
তারা পুনরাবৃত্তি করে
faqad
فَقَدْ
তবে নিশ্চয়ই (সবার জানা যা)
maḍat
مَضَتْ
গত হয়েছে
sunnatu
سُنَّتُ
অনুসৃত রীতি
l-awalīna
ٱلْأَوَّلِينَ
পুর্ববর্তীদের (ক্ষেত্রে)
যারা কুফরী করে তাদেরকে বল, ‘তারা যদি নিবৃত্ত হয় তাহলে তারা পূর্বে যা করেছে তা ক্ষমা করা হবে, আর যদি (কুফরীর) পুনরাবৃত্তি করে, তাহলে আগের লোকেদের (প্রতি অনুসৃত) নীতির দৃষ্টান্ত তো অতীতের পাতাতেই আছে।’ ([৮] আল-আনফাল: ৩৮)
ব্যাখ্যা
৩৯

وَقَاتِلُوْهُمْ حَتّٰى لَا تَكُوْنَ فِتْنَةٌ وَّيَكُوْنَ الدِّيْنُ كُلُّهٗ لِلّٰهِۚ فَاِنِ انْتَهَوْا فَاِنَّ اللّٰهَ بِمَا يَعْمَلُوْنَ بَصِيْرٌ ٣٩

waqātilūhum
وَقَٰتِلُوهُمْ
তাদের সাথে তোমরা লড়াই করো
ḥattā
حَتَّىٰ
যতক্ষণ
لَا
না
takūna
تَكُونَ
থাকে (বাকী)
fit'natun
فِتْنَةٌ
ফিতনা
wayakūna
وَيَكُونَ
এবং (প্রতিষ্ঠিত) হয়
l-dīnu
ٱلدِّينُ
দীন
kulluhu
كُلُّهُۥ
সামগ্রিকভাবে
lillahi
لِلَّهِۚ
জন্যে আল্লাহরই
fa-ini
فَإِنِ
অতঃপর যদি
intahaw
ٱنتَهَوْا۟
তারা বিরত হয়
fa-inna
فَإِنَّ
তবে নিশ্চয়ই
l-laha
ٱللَّهَ
আল্লাহ
bimā
بِمَا
সে বিষয়ে যা
yaʿmalūna
يَعْمَلُونَ
তারা কাজ করেছে
baṣīrun
بَصِيرٌ
খুব দেখছেন
তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাও যে পর্যন্ত না ফিতনা (কুফর ও শিরক) খতম হয়ে যায় আর দ্বীন পুরোপুরিভাবে আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। অতঃপর তারা যদি বিরত হয় তাহলে তারা (ন্যায় বা অন্যায়) যা করে আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা। ([৮] আল-আনফাল: ৩৯)
ব্যাখ্যা
৪০

وَاِنْ تَوَلَّوْا فَاعْلَمُوْٓا اَنَّ اللّٰهَ مَوْلٰىكُمْ ۗنِعْمَ الْمَوْلٰى وَنِعْمَ النَّصِيْرُ ۔ ٤٠

wa-in
وَإِن
এবং যদি
tawallaw
تَوَلَّوْا۟
তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়
fa-iʿ'lamū
فَٱعْلَمُوٓا۟
তবে তোমরা জেনে রাখো
anna
أَنَّ
যে
l-laha
ٱللَّهَ
আল্লাহ
mawlākum
مَوْلَىٰكُمْۚ
অভিভাবক তোমাদের
niʿ'ma
نِعْمَ
কত উত্তম
l-mawlā
ٱلْمَوْلَىٰ
অভিভাবক
waniʿ'ma
وَنِعْمَ
ও কত উত্তম
l-naṣīru
ٱلنَّصِيرُ
সাহায্যকারী
আর তারা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে জেনে রেখ যে, আল্লাহই তোমাদের অভিভাবক, কতই না উত্তম অভিভাবক! কতই না উত্তম সাহায্যকারী! ([৮] আল-আনফাল: ৪০)
ব্যাখ্যা