ثُمَّ اسْتَوٰىٓ اِلَى السَّمَاۤءِ وَهِيَ دُخَانٌ فَقَالَ لَهَا وَلِلْاَرْضِ ائْتِيَا طَوْعًا اَوْ كَرْهًاۗ قَالَتَآ اَتَيْنَا طَاۤىِٕعِيْنَ ١١
- thumma
- ثُمَّ
- এরপর
- is'tawā
- ٱسْتَوَىٰٓ
- মনোযোগ দিলেন
- ilā
- إِلَى
- দিকে
- l-samāi
- ٱلسَّمَآءِ
- আকাশের
- wahiya
- وَهِىَ
- তখন তা (ছিলো)
- dukhānun
- دُخَانٌ
- ধোঁয়া
- faqāla
- فَقَالَ
- অতঃপর (আল্লাহ) বললেন
- lahā
- لَهَا
- তাকে
- walil'arḍi
- وَلِلْأَرْضِ
- ও পৃথিবীকে
- i'tiyā
- ٱئْتِيَا
- "উভয়ে আসো
- ṭawʿan
- طَوْعًا
- ইচ্ছায়
- aw
- أَوْ
- বা
- karhan
- كَرْهًا
- অনিচ্ছায়"
- qālatā
- قَالَتَآ
- উভয়ে বললো
- ataynā
- أَتَيْنَا
- "আমরা আসলাম
- ṭāiʿīna
- طَآئِعِينَ
- স্বেচ্ছায়"
তারপর নজর দিয়েছেন আকাশের দিকে যখন তা ছিল ধোঁয়া (’র মত)। তখন তিনি আকাশ আর পৃথিবীকে বললেন- আমার অনুগত হও, ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। উভয়ে বলল- আমরা স্বেচ্ছায় অনুগত হলাম। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১১)ব্যাখ্যা
فَقَضٰىهُنَّ سَبْعَ سَمٰوٰتٍ فِيْ يَوْمَيْنِ وَاَوْحٰى فِيْ كُلِّ سَمَاۤءٍ اَمْرَهَا ۗوَزَيَّنَّا السَّمَاۤءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيْحَۖ وَحِفْظًا ۗذٰلِكَ تَقْدِيْرُ الْعَزِيْزِ الْعَلِيْمِ ١٢
- faqaḍāhunna
- فَقَضَىٰهُنَّ
- অতঃপর তাদেরকে পরিণত করলেন
- sabʿa
- سَبْعَ
- সাত
- samāwātin
- سَمَٰوَاتٍ
- আকাশে
- fī
- فِى
- মধ্যে
- yawmayni
- يَوْمَيْنِ
- দু'দিনের
- wa-awḥā
- وَأَوْحَىٰ
- এবং ওহী করলেন
- fī
- فِى
- মধ্যে
- kulli
- كُلِّ
- প্রত্যেক
- samāin
- سَمَآءٍ
- আকাশের
- amrahā
- أَمْرَهَاۚ
- তাঁর বিধিবিধান
- wazayyannā
- وَزَيَّنَّا
- এবং আমরা সাজালাম
- l-samāa
- ٱلسَّمَآءَ
- আকাশকে
- l-dun'yā
- ٱلدُّنْيَا
- নীচের
- bimaṣābīḥa
- بِمَصَٰبِيحَ
- প্রদীপমালা দ্বারা
- waḥif'ẓan
- وَحِفْظًاۚ
- এবং সংরক্ষণ (করলাম)
- dhālika
- ذَٰلِكَ
- এটা
- taqdīru
- تَقْدِيرُ
- ব্যবস্থাপনা
- l-ʿazīzi
- ٱلْعَزِيزِ
- পরাক্রমশালীর
- l-ʿalīmi
- ٱلْعَلِيمِ
- (যিনি) সবকিছু জানেন
অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে সাত আকাশে বিন্যস্ত করলেন দু’দিনে আর প্রত্যেক আকাশকে তার বিধি-ব্যবস্থা ওয়াহীর মাধ্যমে প্রদান করলেন। আমি আলোকমালার সাহায্যে দুনিয়ার আকাশের শোভাবর্ধন করলাম আর সুরক্ষার (ও ব্যবস্থা করলাম)। এ হল মহা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর সুনির্ধারিত (ব্যবস্থাপনা)। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১২)ব্যাখ্যা
فَاِنْ اَعْرَضُوْا فَقُلْ اَنْذَرْتُكُمْ صٰعِقَةً مِّثْلَ صٰعِقَةِ عَادٍ وَّثَمُوْدَ ۗ ١٣
- fa-in
- فَإِنْ
- এখন যদি
- aʿraḍū
- أَعْرَضُوا۟
- তারা মুখ ফিরায়
- faqul
- فَقُلْ
- তবে বলো
- andhartukum
- أَنذَرْتُكُمْ
- "তোমাদেরকে আমি সতর্ক করছি
- ṣāʿiqatan
- صَٰعِقَةً
- বেহুশকারী শাস্তির
- mith'la
- مِّثْلَ
- মতো
- ṣāʿiqati
- صَٰعِقَةِ
- বেহুশকারী শাস্তি (এসেছিলো)
- ʿādin
- عَادٍ
- আ'দের
- wathamūda
- وَثَمُودَ
- ও সামূদের (উপর)"
এরপরও তারা যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে বল- আমি তোমাদেরকে অকস্মাৎ শাস্তির ভয় দেখাচ্ছি- ‘আদ ও সামূদের (উপর নেমে আসা) অকস্মাৎ-শাস্তির মত। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১৩)ব্যাখ্যা
اِذْ جَاۤءَتْهُمُ الرُّسُلُ مِنْۢ بَيْنِ اَيْدِيْهِمْ وَمِنْ خَلْفِهِمْ اَلَّا تَعْبُدُوْٓا اِلَّا اللّٰهَ ۗقَالُوْا لَوْ شَاۤءَ رَبُّنَا لَاَنْزَلَ مَلٰۤىِٕكَةً فَاِنَّا بِمَآ اُرْسِلْتُمْ بِهٖ كٰفِرُوْنَ ١٤
- idh
- إِذْ
- যখন
- jāathumu
- جَآءَتْهُمُ
- তাদের কাছে এসেছিলো
- l-rusulu
- ٱلرُّسُلُ
- রাসূলগণ
- min
- مِنۢ
- মধ্য হতে
- bayni
- بَيْنِ
- থেকে
- aydīhim
- أَيْدِيهِمْ
- সামনে তাদের
- wamin
- وَمِنْ
- ও থেকে
- khalfihim
- خَلْفِهِمْ
- তাদের পিছন
- allā
- أَلَّا
- (এই বলে) যে না
- taʿbudū
- تَعْبُدُوٓا۟
- তোমরা ইবাদত করো
- illā
- إِلَّا
- ছাড়া
- l-laha
- ٱللَّهَۖ
- আল্লাহকে"
- qālū
- قَالُوا۟
- তারা বলেছিলো
- law
- لَوْ
- "যদি
- shāa
- شَآءَ
- ইচ্ছে করতেন
- rabbunā
- رَبُّنَا
- আমাদের রব
- la-anzala
- لَأَنزَلَ
- অবশ্যই পাঠাতেন
- malāikatan
- مَلَٰٓئِكَةً
- ফেরেশতাদেরকে
- fa-innā
- فَإِنَّا
- সুতরাং নিশ্চয়ই আমরা
- bimā
- بِمَآ
- দিয়ে ঐ বিষয় যা
- ur'sil'tum
- أُرْسِلْتُم
- তোমাদেরকে পাঠানো হয়েছে
- bihi
- بِهِۦ
- প্রতি তার
- kāfirūna
- كَٰفِرُونَ
- তোমরা অস্বীকারকারী"
তাদের কাছে যখন তাদের অগ্রে ও পশ্চাতে (একের পর এক) রসূলগণ এসেছিল (আর বলেছিল)- তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ‘ইবাদাত করো না। (জবাবে) তারা বলেছিল- আমাদের প্রতিপালক ইচ্ছে করলে তো অবশ্যই ফেরেশতা নাযিল করতেন। কাজেই তোমাদেরকে যা দিয়ে পাঠানো হয়েছে আমরা তা অমান্য করছি। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১৪)ব্যাখ্যা
فَاَمَّا عَادٌ فَاسْتَكْبَرُوْا فِى الْاَرْضِ بِغَيْرِ الْحَقِّ وَقَالُوْا مَنْ اَشَدُّ مِنَّا قُوَّةً ۗ اَوَلَمْ يَرَوْا اَنَّ اللّٰهَ الَّذِيْ خَلَقَهُمْ هُوَ اَشَدُّ مِنْهُمْ قُوَّةً ۗ وَكَانُوْا بِاٰيٰتِنَا يَجْحَدُوْنَ ١٥
- fa-ammā
- فَأَمَّا
- আর অবস্থা (ছিলো)
- ʿādun
- عَادٌ
- আ'দের (এমন যে)
- fa-is'takbarū
- فَٱسْتَكْبَرُوا۟
- পরে তারা অহংকার করলো
- fī
- فِى
- মধ্যে
- l-arḍi
- ٱلْأَرْضِ
- পৃথিবীর
- bighayri
- بِغَيْرِ
- ব্যতীত
- l-ḥaqi
- ٱلْحَقِّ
- কোন অধিকার
- waqālū
- وَقَالُوا۟
- এবং তারা বললো
- man
- مَنْ
- "(আর) কে
- ashaddu
- أَشَدُّ
- অধিক শক্তিশালী
- minnā
- مِنَّا
- আমাদের চেয়ে
- quwwatan
- قُوَّةًۖ
- শক্তিতে"
- awalam
- أَوَلَمْ
- দেখে নি কি
- yaraw
- يَرَوْا۟
- তারা (ভেবে)
- anna
- أَنَّ
- যে
- l-laha
- ٱللَّهَ
- আল্লাহ
- alladhī
- ٱلَّذِى
- যিনি
- khalaqahum
- خَلَقَهُمْ
- তাদের সৃষ্টি করেছেন
- huwa
- هُوَ
- তিনিই
- ashaddu
- أَشَدُّ
- অধিক শক্তিশালী
- min'hum
- مِنْهُمْ
- তাদের চেয়ে
- quwwatan
- قُوَّةًۖ
- শক্তিতে
- wakānū
- وَكَانُوا۟
- এবং তারা ছিলো
- biāyātinā
- بِـَٔايَٰتِنَا
- আমাদের নিদর্শনগুলোকে
- yajḥadūna
- يَجْحَدُونَ
- অস্বীকার করতো
আর ‘আদ-এর অবস্থা ছিল এই যে, দুনিয়াতে তারা না-হক অহংকার করেছিল, আর বলেছিল- আমাদের চেয়ে বেশি শক্তিশালী আর কে আছে? তারা কি চিন্তা করে দেখেনি যে, আল্লাহ- যিনি তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন- শক্তিতে তাদের চেয়ে প্রবল? কিন্তু তারা আমার আয়াতগুলো অস্বীকার করতেই থাকল। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১৫)ব্যাখ্যা
فَاَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ رِيْحًا صَرْصَرًا فِيْٓ اَيَّامٍ نَّحِسَاتٍ لِّنُذِيْقَهُمْ عَذَابَ الْخِزْيِ فِى الْحَيٰوةِ الدُّنْيَا ۗوَلَعَذَابُ الْاٰخِرَةِ اَخْزٰى وَهُمْ لَا يُنْصَرُوْنَ ١٦
- fa-arsalnā
- فَأَرْسَلْنَا
- আমরা তাই পাঠালাম
- ʿalayhim
- عَلَيْهِمْ
- তাদের বিরুদ্ধে
- rīḥan
- رِيحًا
- বাতাস
- ṣarṣaran
- صَرْصَرًا
- ঝড়ো
- fī
- فِىٓ
- মধ্যে
- ayyāmin
- أَيَّامٍ
- (কয়েক) দিনের
- naḥisātin
- نَّحِسَاتٍ
- দুর্ভোগের
- linudhīqahum
- لِّنُذِيقَهُمْ
- তাদেরকে আমরা ভোগ করাই যেন
- ʿadhāba
- عَذَابَ
- শাস্তি
- l-khiz'yi
- ٱلْخِزْىِ
- লাঞ্ছনার
- fī
- فِى
- মধ্যে
- l-ḥayati
- ٱلْحَيَوٰةِ
- জীবনে
- l-dun'yā
- ٱلدُّنْيَاۖ
- পার্থিব
- walaʿadhābu
- وَلَعَذَابُ
- এবং অবশ্যই শাস্তি
- l-ākhirati
- ٱلْءَاخِرَةِ
- পরকালের
- akhzā
- أَخْزَىٰۖ
- অধিক অপমানকর
- wahum
- وَهُمْ
- এবং তাদের
- lā
- لَا
- না
- yunṣarūna
- يُنصَرُونَ
- সাহায্য করা হবে
অতঃপর আমি অশুভ দিনগুলোতে তাদের বিরুদ্ধে ঝাঞ্ঝা বায়ু পাঠালাম যাতে তারা দুনিয়ার জীবনে অপমানজনক শাস্তি আস্বাদন করে। আখিরাতের শাস্তি অবশ্যই অধিক লাঞ্ছনাদায়ক আর তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১৬)ব্যাখ্যা
وَاَمَّا ثَمُوْدُ فَهَدَيْنٰهُمْ فَاسْتَحَبُّوا الْعَمٰى عَلَى الْهُدٰى فَاَخَذَتْهُمْ صٰعِقَةُ الْعَذَابِ الْهُوْنِ بِمَا كَانُوْا يَكْسِبُوْنَ ۚ ١٧
- wa-ammā
- وَأَمَّا
- আর অবস্থা (ছিলো)
- thamūdu
- ثَمُودُ
- সামূদের (এমন যে)
- fahadaynāhum
- فَهَدَيْنَٰهُمْ
- তাদেরকে আমরা অতঃপর পথ নির্দেশ করেছিলাম
- fa-is'taḥabbū
- فَٱسْتَحَبُّوا۟
- তারা কিন্তু পছন্দ করেছিলো
- l-ʿamā
- ٱلْعَمَىٰ
- অন্ধতা
- ʿalā
- عَلَى
- পরিবর্তে
- l-hudā
- ٱلْهُدَىٰ
- সৎপথের
- fa-akhadhathum
- فَأَخَذَتْهُمْ
- তখন তাদেরকে পাকড়াও করলো
- ṣāʿiqatu
- صَٰعِقَةُ
- বেহুশকারী
- l-ʿadhābi
- ٱلْعَذَابِ
- শাস্তি
- l-hūni
- ٱلْهُونِ
- অপমানকর
- bimā
- بِمَا
- এ কারণে যা
- kānū
- كَانُوا۟
- তারা
- yaksibūna
- يَكْسِبُونَ
- কামাই করেছিলো
আর সামূদের অবস্থা এই যে, আমি তাদেরকে সঠিক পথে চলার নির্দেশ দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা সঠিক পথে চলার পরিবর্তে অন্ধ হয়ে থাকাকেই পছন্দ করে ছিল। তখন তাদের কৃতকর্মের কারণে অপমানজনক শাস্তির বজ্রাঘাত তাদেরকে পাকড়াও করল। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১৭)ব্যাখ্যা
وَنَجَّيْنَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا وَكَانُوْا يَتَّقُوْنَ ࣖ ١٨
- wanajjaynā
- وَنَجَّيْنَا
- এবং আমরা উদ্ধার করেছিলাম
- alladhīna
- ٱلَّذِينَ
- (তাদেরকে) যারা
- āmanū
- ءَامَنُوا۟
- ঈমান এনেছিলো
- wakānū
- وَكَانُوا۟
- ও
- yattaqūna
- يَتَّقُونَ
- (গুমরাহী হ'তে) ভয় করেছিলো
আর আমি তাদেরকে বাঁচিয়ে দিলাম যারা ঈমান এনেছিল আর (আল্লাহকে) ভয় করে চলত। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১৮)ব্যাখ্যা
وَيَوْمَ يُحْشَرُ اَعْدَاۤءُ اللّٰهِ اِلَى النَّارِ فَهُمْ يُوْزَعُوْنَ ١٩
- wayawma
- وَيَوْمَ
- এবং (স্মরণ করো) যেদিন
- yuḥ'sharu
- يُحْشَرُ
- সমবেত করা হবে
- aʿdāu
- أَعْدَآءُ
- শত্রুদের
- l-lahi
- ٱللَّهِ
- আল্লাহর
- ilā
- إِلَى
- দিকে
- l-nāri
- ٱلنَّارِ
- জাহান্নামের
- fahum
- فَهُمْ
- অতঃপর তাদেরকে
- yūzaʿūna
- يُوزَعُونَ
- নানা দলে ভাগ করা হবে
যে দিন আল্লাহর দুশমনদেরকে জাহান্নামের দিকে সমবেত করা হবে, তাদেরকে বিভিন্ন দলে বিন্যস্ত করা হবে। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ১৯)ব্যাখ্যা
حَتّٰىٓ اِذَا مَا جَاۤءُوْهَا شَهِدَ عَلَيْهِمْ سَمْعُهُمْ وَاَبْصَارُهُمْ وَجُلُوْدُهُمْ بِمَا كَانُوْا يَعْمَلُوْنَ ٢٠
- ḥattā
- حَتَّىٰٓ
- অবশেষে
- idhā
- إِذَا
- যখন
- mā
- مَا
- যা
- jāūhā
- جَآءُوهَا
- সেখানে তারা আসবে (সবাই)
- shahida
- شَهِدَ
- সাক্ষ্য দিবে
- ʿalayhim
- عَلَيْهِمْ
- তাদের বিরুদ্ধে
- samʿuhum
- سَمْعُهُمْ
- তাদের কান
- wa-abṣāruhum
- وَأَبْصَٰرُهُمْ
- ও তাদের চক্ষু
- wajulūduhum
- وَجُلُودُهُم
- ও তাদের ত্বক
- bimā
- بِمَا
- ঐ বিষয়ে যা
- kānū
- كَانُوا۟
- তারা
- yaʿmalūna
- يَعْمَلُونَ
- কাজ করেছিলো
শেষ পর্যন্ত যখন তারা জাহান্নামের নিকটে পৌঁছবে, তখন তারা যা করত সে সম্পর্কে তাদের কান, তাদের চোখ আর তাদের চামড়া তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে। ([৪১] হা-মীম সেজদাহ: ২০)ব্যাখ্যা