۞ مَآ اَشْهَدْتُّهُمْ خَلْقَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَلَا خَلْقَ اَنْفُسِهِمْۖ وَمَا كُنْتُ مُتَّخِذَ الْمُضِلِّيْنَ عَضُدًا ٥١
- mā
- مَّآ
- নি
- ashhadttuhum
- أَشْهَدتُّهُمْ
- তাদেরকে আমি সাক্ষী করি
- khalqa
- خَلْقَ
- সৃষ্টিতে
- l-samāwāti
- ٱلسَّمَٰوَٰتِ
- আকাশসমূহের
- wal-arḍi
- وَٱلْأَرْضِ
- ও পৃথিবীর
- walā
- وَلَا
- আর না
- khalqa
- خَلْقَ
- সৃষ্টিতে
- anfusihim
- أَنفُسِهِمْ
- নিজেদের তাদের
- wamā
- وَمَا
- এবং না
- kuntu
- كُنتُ
- আমি ছিলাম
- muttakhidha
- مُتَّخِذَ
- গ্রহণকারী
- l-muḍilīna
- ٱلْمُضِلِّينَ
- বিভ্রান্তকারীদেরকে
- ʿaḍudan
- عَضُدًا
- সাহায্যকারীরূপে
আসমান যমীনের সৃষ্টিকালে আমি তাদেরকে সাক্ষী রাখিনি, আর তাদের নিজেদের সৃষ্টি (প্রত্যক্ষ করার জন্য)ও না, পথভ্রষ্টকারীদেরকে সাহায্যকারী গ্রহণ করা আমার কাজ নয়। ([১৮] কাহফ: ৫১)ব্যাখ্যা
وَيَوْمَ يَقُوْلُ نَادُوْا شُرَكَاۤءِيَ الَّذِيْنَ زَعَمْتُمْ فَدَعَوْهُمْ فَلَمْ يَسْتَجِيْبُوْا لَهُمْ وَجَعَلْنَا بَيْنَهُمْ مَّوْبِقًا ٥٢
- wayawma
- وَيَوْمَ
- এবং যেদিন
- yaqūlu
- يَقُولُ
- তিনি বলবেন
- nādū
- نَادُوا۟
- "তোমরা ডাকো
- shurakāiya
- شُرَكَآءِىَ
- আমার শরিকদেরকে
- alladhīna
- ٱلَّذِينَ
- যাদেরকে
- zaʿamtum
- زَعَمْتُمْ
- মনে করেছিলে তোমরা"
- fadaʿawhum
- فَدَعَوْهُمْ
- তখন তারা ডাকবে তাদেরকে
- falam
- فَلَمْ
- কিন্তু না
- yastajībū
- يَسْتَجِيبُوا۟
- তারা ডাকে সাড়া দিবে
- lahum
- لَهُمْ
- তাদেরকে
- wajaʿalnā
- وَجَعَلْنَا
- এবং আমরা রেখে দিবো
- baynahum
- بَيْنَهُم
- মাঝে তাদের
- mawbiqan
- مَّوْبِقًا
- ধ্বংসের স্থান
সেদিন তিনি বলবেন, ‘তোমরা যাদেরকে আমার শরীক মনে করতে তাদেরকে ডাক।’ তখন তারা তাদেরকে ডাকবে, কিন্তু তারা তাদের ডাকে সাড়া দেবে না। আর আমি উভয় দলের মাঝে রেখে দেব এক ধ্বংস-গহ্বর। ([১৮] কাহফ: ৫২)ব্যাখ্যা
وَرَاَ الْمُجْرِمُوْنَ النَّارَ فَظَنُّوْٓا اَنَّهُمْ مُّوَاقِعُوْهَا وَلَمْ يَجِدُوْا عَنْهَا مَصْرِفًا ࣖ ٥٣
- waraā
- وَرَءَا
- এবং দেখবে
- l-muj'rimūna
- ٱلْمُجْرِمُونَ
- অপরাধীরা
- l-nāra
- ٱلنَّارَ
- আগুন
- faẓannū
- فَظَنُّوٓا۟
- তখন তারা ভাববে
- annahum
- أَنَّهُم
- যে তারা
- muwāqiʿūhā
- مُّوَاقِعُوهَا
- তাতে ফেলা হবে
- walam
- وَلَمْ
- এবং না
- yajidū
- يَجِدُوا۟
- তারা পাবে
- ʿanhā
- عَنْهَا
- থেকে তা
- maṣrifan
- مَصْرِفًا
- ফিরার স্থান
অপরাধীরা আগুন দেখতে পাবে আর মনে করবে যে, তাদেরকে তাতে পতিত হতে হবে, কিন্তু সেখান থেকে ফিরে যাবার তারা কোনই উপায় পাবে না। ([১৮] কাহফ: ৫৩)ব্যাখ্যা
وَلَقَدْ صَرَّفْنَا فِيْ هٰذَا الْقُرْاٰنِ لِلنَّاسِ مِنْ كُلِّ مَثَلٍۗ وَكَانَ الْاِنْسَانُ اَكْثَرَ شَيْءٍ جَدَلًا ٥٤
- walaqad
- وَلَقَدْ
- এবং নিশ্চয়ই
- ṣarrafnā
- صَرَّفْنَا
- আমরা বিশদভাবে বর্ণনা করেছি
- fī
- فِى
- মধ্যে
- hādhā
- هَٰذَا
- এই
- l-qur'āni
- ٱلْقُرْءَانِ
- কুরআনের
- lilnnāsi
- لِلنَّاسِ
- জন্যে মানুষদের
- min
- مِن
- থেকে
- kulli
- كُلِّ
- প্রত্যেক
- mathalin
- مَثَلٍۚ
- দৃষ্টান্ত
- wakāna
- وَكَانَ
- অথচ হলো
- l-insānu
- ٱلْإِنسَٰنُ
- মানুষ
- akthara
- أَكْثَرَ
- অধিকাংশ
- shayin
- شَىْءٍ
- বিষয়ে
- jadalan
- جَدَلًا
- ঝগড়াটে
আমি এ কুরআনে মানুষের (জ্ঞান লাভের) জন্য যাবতীয় দৃষ্টান্ত বিশদভাবে বিবৃত করেছি কিন্তু মানুষ অধিকাংশ বিষয়েই বিতর্ককারী। ([১৮] কাহফ: ৫৪)ব্যাখ্যা
وَمَا مَنَعَ النَّاسَ اَنْ يُّؤْمِنُوْٓا اِذْ جَاۤءَهُمُ الْهُدٰى وَيَسْتَغْفِرُوْا رَبَّهُمْ اِلَّآ اَنْ تَأْتِيَهُمْ سُنَّةُ الْاَوَّلِيْنَ اَوْ يَأْتِيَهُمُ الْعَذَابُ قُبُلًا ٥٥
- wamā
- وَمَا
- এবং কি (জিনিস)
- manaʿa
- مَنَعَ
- বাদা দেয়
- l-nāsa
- ٱلنَّاسَ
- মানুষদেরকে
- an
- أَن
- যে
- yu'minū
- يُؤْمِنُوٓا۟
- তারা ঈমান আনবে
- idh
- إِذْ
- যখন
- jāahumu
- جَآءَهُمُ
- এসেছে তাদের কাছে
- l-hudā
- ٱلْهُدَىٰ
- পথ নির্দেশ
- wayastaghfirū
- وَيَسْتَغْفِرُوا۟
- এবং তারা ক্ষমা চাইতে
- rabbahum
- رَبَّهُمْ
- রবের কাছে তাদের
- illā
- إِلَّآ
- ছাড়া
- an
- أَن
- যে
- tatiyahum
- تَأْتِيَهُمْ
- কাছ আসবে তাদের
- sunnatu
- سُنَّةُ
- অনুসৃত রীতি
- l-awalīna
- ٱلْأَوَّلِينَ
- পূর্ববর্তীদের
- aw
- أَوْ
- অথবা
- yatiyahumu
- يَأْتِيَهُمُ
- কাছে আসবে তাদের
- l-ʿadhābu
- ٱلْعَذَابُ
- শাস্তি
- qubulan
- قُبُلًا
- সামনাসামনি
তাদের কাছে যখন পথের নির্দেশ আসে তখন ঈমান আনতে আর তাদের প্রতিপালকের কাছে ক্ষমা চাইতে মানুষকে এ ছাড়া আর অন্য কিছুই বাধা দেয় না যে, (তারা অপেক্ষায় থাকে যে) অতীতের জাতিগুলোর সঙ্গে যা করা হয়েছে, কখন তাদের সঙ্গেও তাই করা হবে অথবা কখন ‘আযাবকে তারা সরাসরি সামনে দেখতে পাবে। ([১৮] কাহফ: ৫৫)ব্যাখ্যা
وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِيْنَ اِلَّا مُبَشِّرِيْنَ وَمُنْذِرِيْنَۚ وَيُجَادِلُ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا بِالْبَاطِلِ لِيُدْحِضُوْا بِهِ الْحَقَّ وَاتَّخَذُوْٓا اٰيٰتِيْ وَمَآ اُنْذِرُوْا هُزُوًا ٥٦
- wamā
- وَمَا
- এবং না
- nur'silu
- نُرْسِلُ
- আমরা প্রেরণ করি
- l-mur'salīna
- ٱلْمُرْسَلِينَ
- রাসূলদেরকে
- illā
- إِلَّا
- ছাড়া
- mubashirīna
- مُبَشِّرِينَ
- সুসংবাদদাতা
- wamundhirīna
- وَمُنذِرِينَۚ
- এবং সতর্ককারী (রূপে)
- wayujādilu
- وَيُجَٰدِلُ
- এবং বিতর্ক করে
- alladhīna
- ٱلَّذِينَ
- যারা
- kafarū
- كَفَرُوا۟
- অস্বীকার করেছে
- bil-bāṭili
- بِٱلْبَٰطِلِ
- দিয়ে মিথ্যা
- liyud'ḥiḍū
- لِيُدْحِضُوا۟
- যেন তারা ব্যর্থ করতে পারে
- bihi
- بِهِ
- দিয়ে তা
- l-ḥaqa
- ٱلْحَقَّۖ
- সত্যকে
- wa-ittakhadhū
- وَٱتَّخَذُوٓا۟
- এবং তারা গ্রহণ করেছে
- āyātī
- ءَايَٰتِى
- আমার নিদর্শনগুলোকে
- wamā
- وَمَآ
- এবং (সেগুলোকে) যার
- undhirū
- أُنذِرُوا۟
- সতর্ক করা হয়েছে
- huzuwan
- هُزُوًا
- বিদ্রূপরূপে
আমি রসূলদেরকে পাঠিয়ে থাকি একমাত্র সুসংবাদদাতা আর সতর্ককারী হিসেবে। কিন্তু কাফিরগণ মিথ্যা যুক্তি পেশ করে বিতর্ক করছে তা দিয়ে সত্যকে দুর্বল করে দেয়ার উদ্দেশে, আর তারা আমার নিদর্শন ও ভয় দেখানোকে হাসি-তামাশার বিষয় বানিয়ে নিয়েছে। ([১৮] কাহফ: ৫৬)ব্যাখ্যা
وَمَنْ اَظْلَمُ مِمَّنْ ذُكِّرَ بِاٰيٰتِ رَبِّهٖ فَاَعْرَضَ عَنْهَا وَنَسِيَ مَا قَدَّمَتْ يَدَاهُۗ اِنَّا جَعَلْنَا عَلٰى قُلُوْبِهِمْ اَكِنَّةً اَنْ يَّفْقَهُوْهُ وَفِيْٓ اٰذَانِهِمْ وَقْرًاۗ وَاِنْ تَدْعُهُمْ اِلَى الْهُدٰى فَلَنْ يَّهْتَدُوْٓا اِذًا اَبَدًا ٥٧
- waman
- وَمَنْ
- এবং কে
- aẓlamu
- أَظْلَمُ
- অধিক সীমালঙ্ঘনকারী
- mimman
- مِمَّن
- (তার) চেয়ে যাকে
- dhukkira
- ذُكِّرَ
- স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে
- biāyāti
- بِـَٔايَٰتِ
- দিয়ে নিদর্শন
- rabbihi
- رَبِّهِۦ
- রবের তার
- fa-aʿraḍa
- فَأَعْرَضَ
- তবুও সে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে
- ʿanhā
- عَنْهَا
- থেকে তা
- wanasiya
- وَنَسِىَ
- ও ভুলে গিয়েছে
- mā
- مَا
- যা
- qaddamat
- قَدَّمَتْ
- আগে পাঠিয়েছে
- yadāhu
- يَدَاهُۚ
- তার দু'হাত
- innā
- إِنَّا
- নিশ্চয়ই আমরা
- jaʿalnā
- جَعَلْنَا
- আমরা দিয়েছি
- ʿalā
- عَلَىٰ
- উপর
- qulūbihim
- قُلُوبِهِمْ
- তাদের অন্তরগুলোর
- akinnatan
- أَكِنَّةً
- আবরণ
- an
- أَن
- যেন (না)
- yafqahūhu
- يَفْقَهُوهُ
- তা তারা বুঝে
- wafī
- وَفِىٓ
- ও মধ্যে
- ādhānihim
- ءَاذَانِهِمْ
- কানগুলোর তাদের
- waqran
- وَقْرًاۖ
- বধিরতা (দিয়েছি)
- wa-in
- وَإِن
- এবং যদি
- tadʿuhum
- تَدْعُهُمْ
- তুমি ডাকো তাদেরকে
- ilā
- إِلَى
- দিকে
- l-hudā
- ٱلْهُدَىٰ
- সৎপথে
- falan
- فَلَن
- তবুও না
- yahtadū
- يَهْتَدُوٓا۟
- তারা সঠিক পথ পাবে
- idhan
- إِذًا
- তাহ'লে
- abadan
- أَبَدًا
- কখনও
তার থেকে বড় যালিম আর কে আছে যাকে তার প্রতিপালকের আয়াতগুলো স্মরণ করিয়ে দেয়া হলে সে তাত্থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় আর সে পূর্বে কৃত তার কর্মের (খারাপ পরিণতির) কথা ভুলে যায়। আমি তাদের অন্তরের উপর আবরণ দিয়ে দিয়েছি যাতে তারা তা (অর্থাৎ কুরআন) বুঝতে না পারে, আর তাদের কানে এঁটে দিয়েছি বধিরতা। তুমি তাদেরকে সৎপথে ডাকলেও তারা কক্ষনো সৎপথ গ্রহণ করবে না। ([১৮] কাহফ: ৫৭)ব্যাখ্যা
وَرَبُّكَ الْغَفُوْرُ ذُو الرَّحْمَةِۗ لَوْ يُؤَاخِذُهُمْ بِمَا كَسَبُوْا لَعَجَّلَ لَهُمُ الْعَذَابَۗ بَلْ لَّهُمْ مَّوْعِدٌ لَّنْ يَّجِدُوْا مِنْ دُوْنِهٖ مَوْىِٕلًا ٥٨
- warabbuka
- وَرَبُّكَ
- এবং তোমার রব
- l-ghafūru
- ٱلْغَفُورُ
- ক্ষমাশীল
- dhū
- ذُو
- অধিকারী
- l-raḥmati
- ٱلرَّحْمَةِۖ
- অনুগ্রহের
- law
- لَوْ
- যদি
- yuākhidhuhum
- يُؤَاخِذُهُم
- পাকড়াও করতেন তিনি তাদের
- bimā
- بِمَا
- এ কারণে যা
- kasabū
- كَسَبُوا۟
- তারা অর্জন করেছিলো
- laʿajjala
- لَعَجَّلَ
- অবশ্যই তাড়াতাড়ি এগিয়ে আনতেন
- lahumu
- لَهُمُ
- জন্যে তাদের
- l-ʿadhāba
- ٱلْعَذَابَۚ
- শাস্তি
- bal
- بَل
- বরং
- lahum
- لَّهُم
- জন্যে রয়েছে তাদের
- mawʿidun
- مَّوْعِدٌ
- প্রতিশ্রুত সময়
- lan
- لَّن
- কখনও না
- yajidū
- يَجِدُوا۟
- তারা পাবে
- min
- مِن
- ছাড়া
- dūnihi
- دُونِهِۦ
- তিনি
- mawilan
- مَوْئِلًا
- পালানোর জায়গা
তোমার প্রতিপালক ক্ষমাশীল, দয়ার আধার। তাদের কৃতকর্মের জন্য তিনি যদি তাদেরকে পাকড়াও করতেন, তাহলে তাদের উপর অবশ্যই শীঘ্রই ‘আযার পাঠাতেন, কিন্তু তাদের সঙ্গে কৃত ওয়া‘দার জন্য আছে নির্দিষ্ট সময়, যাকে পাশ কাটিয়ে তারা কক্ষনো আশ্রয়ের কোন জায়গা পাবে না। ([১৮] কাহফ: ৫৮)ব্যাখ্যা
وَتِلْكَ الْقُرٰٓى اَهْلَكْنٰهُمْ لَمَّا ظَلَمُوْا وَجَعَلْنَا لِمَهْلِكِهِمْ مَّوْعِدًا ࣖ ٥٩
- watil'ka
- وَتِلْكَ
- এবং এসব
- l-qurā
- ٱلْقُرَىٰٓ
- জনপদগুলো
- ahlaknāhum
- أَهْلَكْنَٰهُمْ
- আমরা ধ্বংস করেছি তাদের
- lammā
- لَمَّا
- যখন
- ẓalamū
- ظَلَمُوا۟
- তারা সীমালঙ্ঘন করেছিলো
- wajaʿalnā
- وَجَعَلْنَا
- এবং আমরা নির্দিষ্ট করে রেখেছি
- limahlikihim
- لِمَهْلِكِهِم
- জন্যে তাদের ধ্বংসের
- mawʿidan
- مَّوْعِدًا
- একটা নির্দিষ্ট সময়
ঐ সব জনদপকে আমি ধ্বংস করে দিয়েছিলাম যখন তারা বাড়াবাড়ি করেছিল, আর তাদের ধ্বংস সাধনের জন্য একটা প্রতিশ্রুত সময় স্থির করেছিলাম। ([১৮] কাহফ: ৫৯)ব্যাখ্যা
وَاِذْ قَالَ مُوْسٰى لِفَتٰىهُ لَآ اَبْرَحُ حَتّٰٓى اَبْلُغَ مَجْمَعَ الْبَحْرَيْنِ اَوْ اَمْضِيَ حُقُبًا ٦٠
- wa-idh
- وَإِذْ
- এবং যখন
- qāla
- قَالَ
- বলেছিলো
- mūsā
- مُوسَىٰ
- মূসা
- lifatāhu
- لِفَتَىٰهُ
- তার যুবক (সেবক)-কে
- lā
- لَآ
- "না
- abraḥu
- أَبْرَحُ
- আমি থামবো
- ḥattā
- حَتَّىٰٓ
- যতক্ষণ না
- ablugha
- أَبْلُغَ
- পৌঁছাবো আমি
- majmaʿa
- مَجْمَعَ
- সংগমস্থলে
- l-baḥrayni
- ٱلْبَحْرَيْنِ
- দুই সাগরের
- aw
- أَوْ
- বা
- amḍiya
- أَمْضِىَ
- আমি চলতে থাকবো
- ḥuquban
- حُقُبًا
- যুগ যুগ (দীর্ঘকাল)"
স্মরণ কর, যখন মূসা তার সঙ্গীকে বলেছিল, ‘দুই সমুদ্রের মিলনস্থলে পৌঁছা না পর্যন্ত আমি চলতেই থাকবো যদিও বছরের পর বছর চলতেও হয়।’ ([১৮] কাহফ: ৬০)ব্যাখ্যা