Skip to content

সূরা কাহফ - Page: 6

Al-Kahf

(al-Kahf)

৫১

۞ مَآ اَشْهَدْتُّهُمْ خَلْقَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَلَا خَلْقَ اَنْفُسِهِمْۖ وَمَا كُنْتُ مُتَّخِذَ الْمُضِلِّيْنَ عَضُدًا ٥١

مَّآ
নি
ashhadttuhum
أَشْهَدتُّهُمْ
তাদেরকে আমি সাক্ষী করি
khalqa
خَلْقَ
সৃষ্টিতে
l-samāwāti
ٱلسَّمَٰوَٰتِ
আকাশসমূহের
wal-arḍi
وَٱلْأَرْضِ
ও পৃথিবীর
walā
وَلَا
আর না
khalqa
خَلْقَ
সৃষ্টিতে
anfusihim
أَنفُسِهِمْ
নিজেদের তাদের
wamā
وَمَا
এবং না
kuntu
كُنتُ
আমি ছিলাম
muttakhidha
مُتَّخِذَ
গ্রহণকারী
l-muḍilīna
ٱلْمُضِلِّينَ
বিভ্রান্তকারীদেরকে
ʿaḍudan
عَضُدًا
সাহায্যকারীরূপে
আসমান যমীনের সৃষ্টিকালে আমি তাদেরকে সাক্ষী রাখিনি, আর তাদের নিজেদের সৃষ্টি (প্রত্যক্ষ করার জন্য)ও না, পথভ্রষ্টকারীদেরকে সাহায্যকারী গ্রহণ করা আমার কাজ নয়। ([১৮] কাহফ: ৫১)
ব্যাখ্যা
৫২

وَيَوْمَ يَقُوْلُ نَادُوْا شُرَكَاۤءِيَ الَّذِيْنَ زَعَمْتُمْ فَدَعَوْهُمْ فَلَمْ يَسْتَجِيْبُوْا لَهُمْ وَجَعَلْنَا بَيْنَهُمْ مَّوْبِقًا ٥٢

wayawma
وَيَوْمَ
এবং যেদিন
yaqūlu
يَقُولُ
তিনি বলবেন
nādū
نَادُوا۟
"তোমরা ডাকো
shurakāiya
شُرَكَآءِىَ
আমার শরিকদেরকে
alladhīna
ٱلَّذِينَ
যাদেরকে
zaʿamtum
زَعَمْتُمْ
মনে করেছিলে তোমরা"
fadaʿawhum
فَدَعَوْهُمْ
তখন তারা ডাকবে তাদেরকে
falam
فَلَمْ
কিন্তু না
yastajībū
يَسْتَجِيبُوا۟
তারা ডাকে সাড়া দিবে
lahum
لَهُمْ
তাদেরকে
wajaʿalnā
وَجَعَلْنَا
এবং আমরা রেখে দিবো
baynahum
بَيْنَهُم
মাঝে তাদের
mawbiqan
مَّوْبِقًا
ধ্বংসের স্থান
সেদিন তিনি বলবেন, ‘তোমরা যাদেরকে আমার শরীক মনে করতে তাদেরকে ডাক।’ তখন তারা তাদেরকে ডাকবে, কিন্তু তারা তাদের ডাকে সাড়া দেবে না। আর আমি উভয় দলের মাঝে রেখে দেব এক ধ্বংস-গহ্বর। ([১৮] কাহফ: ৫২)
ব্যাখ্যা
৫৩

وَرَاَ الْمُجْرِمُوْنَ النَّارَ فَظَنُّوْٓا اَنَّهُمْ مُّوَاقِعُوْهَا وَلَمْ يَجِدُوْا عَنْهَا مَصْرِفًا ࣖ ٥٣

waraā
وَرَءَا
এবং দেখবে
l-muj'rimūna
ٱلْمُجْرِمُونَ
অপরাধীরা
l-nāra
ٱلنَّارَ
আগুন
faẓannū
فَظَنُّوٓا۟
তখন তারা ভাববে
annahum
أَنَّهُم
যে তারা
muwāqiʿūhā
مُّوَاقِعُوهَا
তাতে ফেলা হবে
walam
وَلَمْ
এবং না
yajidū
يَجِدُوا۟
তারা পাবে
ʿanhā
عَنْهَا
থেকে তা
maṣrifan
مَصْرِفًا
ফিরার স্থান
অপরাধীরা আগুন দেখতে পাবে আর মনে করবে যে, তাদেরকে তাতে পতিত হতে হবে, কিন্তু সেখান থেকে ফিরে যাবার তারা কোনই উপায় পাবে না। ([১৮] কাহফ: ৫৩)
ব্যাখ্যা
৫৪

وَلَقَدْ صَرَّفْنَا فِيْ هٰذَا الْقُرْاٰنِ لِلنَّاسِ مِنْ كُلِّ مَثَلٍۗ وَكَانَ الْاِنْسَانُ اَكْثَرَ شَيْءٍ جَدَلًا ٥٤

walaqad
وَلَقَدْ
এবং নিশ্চয়ই
ṣarrafnā
صَرَّفْنَا
আমরা বিশদভাবে বর্ণনা করেছি
فِى
মধ্যে
hādhā
هَٰذَا
এই
l-qur'āni
ٱلْقُرْءَانِ
কুরআনের
lilnnāsi
لِلنَّاسِ
জন্যে মানুষদের
min
مِن
থেকে
kulli
كُلِّ
প্রত্যেক
mathalin
مَثَلٍۚ
দৃষ্টান্ত
wakāna
وَكَانَ
অথচ হলো
l-insānu
ٱلْإِنسَٰنُ
মানুষ
akthara
أَكْثَرَ
অধিকাংশ
shayin
شَىْءٍ
বিষয়ে
jadalan
جَدَلًا
ঝগড়াটে
আমি এ কুরআনে মানুষের (জ্ঞান লাভের) জন্য যাবতীয় দৃষ্টান্ত বিশদভাবে বিবৃত করেছি কিন্তু মানুষ অধিকাংশ বিষয়েই বিতর্ককারী। ([১৮] কাহফ: ৫৪)
ব্যাখ্যা
৫৫

وَمَا مَنَعَ النَّاسَ اَنْ يُّؤْمِنُوْٓا اِذْ جَاۤءَهُمُ الْهُدٰى وَيَسْتَغْفِرُوْا رَبَّهُمْ اِلَّآ اَنْ تَأْتِيَهُمْ سُنَّةُ الْاَوَّلِيْنَ اَوْ يَأْتِيَهُمُ الْعَذَابُ قُبُلًا ٥٥

wamā
وَمَا
এবং কি (জিনিস)
manaʿa
مَنَعَ
বাদা দেয়
l-nāsa
ٱلنَّاسَ
মানুষদেরকে
an
أَن
যে
yu'minū
يُؤْمِنُوٓا۟
তারা ঈমান আনবে
idh
إِذْ
যখন
jāahumu
جَآءَهُمُ
এসেছে তাদের কাছে
l-hudā
ٱلْهُدَىٰ
পথ নির্দেশ
wayastaghfirū
وَيَسْتَغْفِرُوا۟
এবং তারা ক্ষমা চাইতে
rabbahum
رَبَّهُمْ
রবের কাছে তাদের
illā
إِلَّآ
ছাড়া
an
أَن
যে
tatiyahum
تَأْتِيَهُمْ
কাছ আসবে তাদের
sunnatu
سُنَّةُ
অনুসৃত রীতি
l-awalīna
ٱلْأَوَّلِينَ
পূর্ববর্তীদের
aw
أَوْ
অথবা
yatiyahumu
يَأْتِيَهُمُ
কাছে আসবে তাদের
l-ʿadhābu
ٱلْعَذَابُ
শাস্তি
qubulan
قُبُلًا
সামনাসামনি
তাদের কাছে যখন পথের নির্দেশ আসে তখন ঈমান আনতে আর তাদের প্রতিপালকের কাছে ক্ষমা চাইতে মানুষকে এ ছাড়া আর অন্য কিছুই বাধা দেয় না যে, (তারা অপেক্ষায় থাকে যে) অতীতের জাতিগুলোর সঙ্গে যা করা হয়েছে, কখন তাদের সঙ্গেও তাই করা হবে অথবা কখন ‘আযাবকে তারা সরাসরি সামনে দেখতে পাবে। ([১৮] কাহফ: ৫৫)
ব্যাখ্যা
৫৬

وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِيْنَ اِلَّا مُبَشِّرِيْنَ وَمُنْذِرِيْنَۚ وَيُجَادِلُ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا بِالْبَاطِلِ لِيُدْحِضُوْا بِهِ الْحَقَّ وَاتَّخَذُوْٓا اٰيٰتِيْ وَمَآ اُنْذِرُوْا هُزُوًا ٥٦

wamā
وَمَا
এবং না
nur'silu
نُرْسِلُ
আমরা প্রেরণ করি
l-mur'salīna
ٱلْمُرْسَلِينَ
রাসূলদেরকে
illā
إِلَّا
ছাড়া
mubashirīna
مُبَشِّرِينَ
সুসংবাদদাতা
wamundhirīna
وَمُنذِرِينَۚ
এবং সতর্ককারী (রূপে)
wayujādilu
وَيُجَٰدِلُ
এবং বিতর্ক করে
alladhīna
ٱلَّذِينَ
যারা
kafarū
كَفَرُوا۟
অস্বীকার করেছে
bil-bāṭili
بِٱلْبَٰطِلِ
দিয়ে মিথ্যা
liyud'ḥiḍū
لِيُدْحِضُوا۟
যেন তারা ব্যর্থ করতে পারে
bihi
بِهِ
দিয়ে তা
l-ḥaqa
ٱلْحَقَّۖ
সত্যকে
wa-ittakhadhū
وَٱتَّخَذُوٓا۟
এবং তারা গ্রহণ করেছে
āyātī
ءَايَٰتِى
আমার নিদর্শনগুলোকে
wamā
وَمَآ
এবং (সেগুলোকে) যার
undhirū
أُنذِرُوا۟
সতর্ক করা হয়েছে
huzuwan
هُزُوًا
বিদ্রূপরূপে
আমি রসূলদেরকে পাঠিয়ে থাকি একমাত্র সুসংবাদদাতা আর সতর্ককারী হিসেবে। কিন্তু কাফিরগণ মিথ্যা যুক্তি পেশ করে বিতর্ক করছে তা দিয়ে সত্যকে দুর্বল করে দেয়ার উদ্দেশে, আর তারা আমার নিদর্শন ও ভয় দেখানোকে হাসি-তামাশার বিষয় বানিয়ে নিয়েছে। ([১৮] কাহফ: ৫৬)
ব্যাখ্যা
৫৭

وَمَنْ اَظْلَمُ مِمَّنْ ذُكِّرَ بِاٰيٰتِ رَبِّهٖ فَاَعْرَضَ عَنْهَا وَنَسِيَ مَا قَدَّمَتْ يَدَاهُۗ اِنَّا جَعَلْنَا عَلٰى قُلُوْبِهِمْ اَكِنَّةً اَنْ يَّفْقَهُوْهُ وَفِيْٓ اٰذَانِهِمْ وَقْرًاۗ وَاِنْ تَدْعُهُمْ اِلَى الْهُدٰى فَلَنْ يَّهْتَدُوْٓا اِذًا اَبَدًا ٥٧

waman
وَمَنْ
এবং কে
aẓlamu
أَظْلَمُ
অধিক সীমালঙ্ঘনকারী
mimman
مِمَّن
(তার) চেয়ে যাকে
dhukkira
ذُكِّرَ
স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে
biāyāti
بِـَٔايَٰتِ
দিয়ে নিদর্শন
rabbihi
رَبِّهِۦ
রবের তার
fa-aʿraḍa
فَأَعْرَضَ
তবুও সে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে
ʿanhā
عَنْهَا
থেকে তা
wanasiya
وَنَسِىَ
ও ভুলে গিয়েছে
مَا
যা
qaddamat
قَدَّمَتْ
আগে পাঠিয়েছে
yadāhu
يَدَاهُۚ
তার দু'হাত
innā
إِنَّا
নিশ্চয়ই আমরা
jaʿalnā
جَعَلْنَا
আমরা দিয়েছি
ʿalā
عَلَىٰ
উপর
qulūbihim
قُلُوبِهِمْ
তাদের অন্তরগুলোর
akinnatan
أَكِنَّةً
আবরণ
an
أَن
যেন (না)
yafqahūhu
يَفْقَهُوهُ
তা তারা বুঝে
wafī
وَفِىٓ
ও মধ্যে
ādhānihim
ءَاذَانِهِمْ
কানগুলোর তাদের
waqran
وَقْرًاۖ
বধিরতা (দিয়েছি)
wa-in
وَإِن
এবং যদি
tadʿuhum
تَدْعُهُمْ
তুমি ডাকো তাদেরকে
ilā
إِلَى
দিকে
l-hudā
ٱلْهُدَىٰ
সৎপথে
falan
فَلَن
তবুও না
yahtadū
يَهْتَدُوٓا۟
তারা সঠিক পথ পাবে
idhan
إِذًا
তাহ'লে
abadan
أَبَدًا
কখনও
তার থেকে বড় যালিম আর কে আছে যাকে তার প্রতিপালকের আয়াতগুলো স্মরণ করিয়ে দেয়া হলে সে তাত্থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় আর সে পূর্বে কৃত তার কর্মের (খারাপ পরিণতির) কথা ভুলে যায়। আমি তাদের অন্তরের উপর আবরণ দিয়ে দিয়েছি যাতে তারা তা (অর্থাৎ কুরআন) বুঝতে না পারে, আর তাদের কানে এঁটে দিয়েছি বধিরতা। তুমি তাদেরকে সৎপথে ডাকলেও তারা কক্ষনো সৎপথ গ্রহণ করবে না। ([১৮] কাহফ: ৫৭)
ব্যাখ্যা
৫৮

وَرَبُّكَ الْغَفُوْرُ ذُو الرَّحْمَةِۗ لَوْ يُؤَاخِذُهُمْ بِمَا كَسَبُوْا لَعَجَّلَ لَهُمُ الْعَذَابَۗ بَلْ لَّهُمْ مَّوْعِدٌ لَّنْ يَّجِدُوْا مِنْ دُوْنِهٖ مَوْىِٕلًا ٥٨

warabbuka
وَرَبُّكَ
এবং তোমার রব
l-ghafūru
ٱلْغَفُورُ
ক্ষমাশীল
dhū
ذُو
অধিকারী
l-raḥmati
ٱلرَّحْمَةِۖ
অনুগ্রহের
law
لَوْ
যদি
yuākhidhuhum
يُؤَاخِذُهُم
পাকড়াও করতেন তিনি তাদের
bimā
بِمَا
এ কারণে যা
kasabū
كَسَبُوا۟
তারা অর্জন করেছিলো
laʿajjala
لَعَجَّلَ
অবশ্যই তাড়াতাড়ি এগিয়ে আনতেন
lahumu
لَهُمُ
জন্যে তাদের
l-ʿadhāba
ٱلْعَذَابَۚ
শাস্তি
bal
بَل
বরং
lahum
لَّهُم
জন্যে রয়েছে তাদের
mawʿidun
مَّوْعِدٌ
প্রতিশ্রুত সময়
lan
لَّن
কখনও না
yajidū
يَجِدُوا۟
তারা পাবে
min
مِن
ছাড়া
dūnihi
دُونِهِۦ
তিনি
mawilan
مَوْئِلًا
পালানোর জায়গা
তোমার প্রতিপালক ক্ষমাশীল, দয়ার আধার। তাদের কৃতকর্মের জন্য তিনি যদি তাদেরকে পাকড়াও করতেন, তাহলে তাদের উপর অবশ্যই শীঘ্রই ‘আযার পাঠাতেন, কিন্তু তাদের সঙ্গে কৃত ওয়া‘দার জন্য আছে নির্দিষ্ট সময়, যাকে পাশ কাটিয়ে তারা কক্ষনো আশ্রয়ের কোন জায়গা পাবে না। ([১৮] কাহফ: ৫৮)
ব্যাখ্যা
৫৯

وَتِلْكَ الْقُرٰٓى اَهْلَكْنٰهُمْ لَمَّا ظَلَمُوْا وَجَعَلْنَا لِمَهْلِكِهِمْ مَّوْعِدًا ࣖ ٥٩

watil'ka
وَتِلْكَ
এবং এসব
l-qurā
ٱلْقُرَىٰٓ
জনপদগুলো
ahlaknāhum
أَهْلَكْنَٰهُمْ
আমরা ধ্বংস করেছি তাদের
lammā
لَمَّا
যখন
ẓalamū
ظَلَمُوا۟
তারা সীমালঙ্ঘন করেছিলো
wajaʿalnā
وَجَعَلْنَا
এবং আমরা নির্দিষ্ট করে রেখেছি
limahlikihim
لِمَهْلِكِهِم
জন্যে তাদের ধ্বংসের
mawʿidan
مَّوْعِدًا
একটা নির্দিষ্ট সময়
ঐ সব জনদপকে আমি ধ্বংস করে দিয়েছিলাম যখন তারা বাড়াবাড়ি করেছিল, আর তাদের ধ্বংস সাধনের জন্য একটা প্রতিশ্রুত সময় স্থির করেছিলাম। ([১৮] কাহফ: ৫৯)
ব্যাখ্যা
৬০

وَاِذْ قَالَ مُوْسٰى لِفَتٰىهُ لَآ اَبْرَحُ حَتّٰٓى اَبْلُغَ مَجْمَعَ الْبَحْرَيْنِ اَوْ اَمْضِيَ حُقُبًا ٦٠

wa-idh
وَإِذْ
এবং যখন
qāla
قَالَ
বলেছিলো
mūsā
مُوسَىٰ
মূসা
lifatāhu
لِفَتَىٰهُ
তার যুবক (সেবক)-কে
لَآ
"না
abraḥu
أَبْرَحُ
আমি থামবো
ḥattā
حَتَّىٰٓ
যতক্ষণ না
ablugha
أَبْلُغَ
পৌঁছাবো আমি
majmaʿa
مَجْمَعَ
সংগমস্থলে
l-baḥrayni
ٱلْبَحْرَيْنِ
দুই সাগরের
aw
أَوْ
বা
amḍiya
أَمْضِىَ
আমি চলতে থাকবো
ḥuquban
حُقُبًا
যুগ যুগ (দীর্ঘকাল)"
স্মরণ কর, যখন মূসা তার সঙ্গীকে বলেছিল, ‘দুই সমুদ্রের মিলনস্থলে পৌঁছা না পর্যন্ত আমি চলতেই থাকবো যদিও বছরের পর বছর চলতেও হয়।’ ([১৮] কাহফ: ৬০)
ব্যাখ্যা