وَالَّذِيْنَ يَصِلُوْنَ مَآ اَمَرَ اللّٰهُ بِهٖٓ اَنْ يُّوْصَلَ وَيَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ وَيَخَافُوْنَ سُوْۤءَ الْحِسَابِ ۗ ٢١
- wa-alladhīna
- وَٱلَّذِينَ
- এবং যারা
- yaṣilūna
- يَصِلُونَ
- অক্ষুন্ন রাখে
- mā
- مَآ
- যা
- amara
- أَمَرَ
- নির্দেশ দিয়েছেন
- l-lahu
- ٱللَّهُ
- আল্লাহ তা'লা
- bihi
- بِهِۦٓ
- তা সম্বন্ধে
- an
- أَن
- যে
- yūṣala
- يُوصَلَ
- অক্ষুন্ন রাখতে
- wayakhshawna
- وَيَخْشَوْنَ
- ও তারা ভয় করে
- rabbahum
- رَبَّهُمْ
- তাদের রবকে
- wayakhāfūna
- وَيَخَافُونَ
- এবং তারা আশঙ্কা করে
- sūa
- سُوٓءَ
- মন্দ
- l-ḥisābi
- ٱلْحِسَابِ
- হিসাবের
তারা সে সব সম্পর্ক সম্বন্ধ বহাল রাখে যা বহাল রাখার জন্য আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন। তারা তাদের প্রতিপালককে ভয় করে এবং ভয়াবহ হিসাব নিকাশকে ভয় পায়। ([১৩] রা'দ: ২১)ব্যাখ্যা
وَالَّذِيْنَ صَبَرُوا ابْتِغَاۤءَ وَجْهِ رَبِّهِمْ وَاَقَامُوا الصَّلٰوةَ وَاَنْفَقُوْا مِمَّا رَزَقْنٰهُمْ سِرًّا وَّعَلَانِيَةً وَّيَدْرَءُوْنَ بِالْحَسَنَةِ السَّيِّئَةَ اُولٰۤىِٕكَ لَهُمْ عُقْبَى الدَّارِۙ ٢٢
- wa-alladhīna
- وَٱلَّذِينَ
- এবং যারা
- ṣabarū
- صَبَرُوا۟
- ধৈর্য ধরে
- ib'tighāa
- ٱبْتِغَآءَ
- লাভের জন্যে
- wajhi
- وَجْهِ
- সন্তুষ্টি
- rabbihim
- رَبِّهِمْ
- তাদের রবের
- wa-aqāmū
- وَأَقَامُوا۟
- এবং তারা প্রতিষ্ঠা করে
- l-ṣalata
- ٱلصَّلَوٰةَ
- সালাত
- wa-anfaqū
- وَأَنفَقُوا۟
- ও তারা ব্যয় করে
- mimmā
- مِمَّا
- (তা) থেকে যা
- razaqnāhum
- رَزَقْنَٰهُمْ
- আমরা জীবিকা দিয়েছি তাদের
- sirran
- سِرًّا
- গোপনে
- waʿalāniyatan
- وَعَلَانِيَةً
- ও প্রকাশ্যে
- wayadraūna
- وَيَدْرَءُونَ
- এবং তারা প্রতিরোধ করে
- bil-ḥasanati
- بِٱلْحَسَنَةِ
- দিয়ে ভালো
- l-sayi-ata
- ٱلسَّيِّئَةَ
- মন্দকে
- ulāika
- أُو۟لَٰٓئِكَ
- ঐসব লোক
- lahum
- لَهُمْ
- তাদের জন্যে (রয়েছে)
- ʿuq'bā
- عُقْبَى
- পরকালের
- l-dāri
- ٱلدَّارِ
- ঘর
তারা তাদের প্রতিপালকের চেহারা (সন্তুষ্টি) কামনায় ধৈর্য ধারণ করে, নামায প্রতিষ্ঠা করে, আর আমি তাদেরকে যে জীবিকা দিয়েছি তাত্থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে। তারা অন্যায়কে ন্যায় দ্বারা প্রতিরোধ করে। পরকালের ঘর প্রাপ্তি এদের জন্যই নির্দিষ্ট। ([১৩] রা'দ: ২২)ব্যাখ্যা
جَنّٰتُ عَدْنٍ يَّدْخُلُوْنَهَا وَمَنْ صَلَحَ مِنْ اٰبَاۤىِٕهِمْ وَاَزْوَاجِهِمْ وَذُرِّيّٰتِهِمْ وَالْمَلٰۤىِٕكَةُ يَدْخُلُوْنَ عَلَيْهِمْ مِّنْ كُلِّ بَابٍۚ ٢٣
- jannātu
- جَنَّٰتُ
- জান্নাত
- ʿadnin
- عَدْنٍ
- স্হায়ী
- yadkhulūnahā
- يَدْخُلُونَهَا
- তাতে তারা প্রবেশ করবে
- waman
- وَمَن
- এবং যে
- ṣalaḥa
- صَلَحَ
- সৎকাজ করেছে
- min
- مِنْ
- মধ্য হ'তে
- ābāihim
- ءَابَآئِهِمْ
- তাদের পূর্ব-পুরুষদের
- wa-azwājihim
- وَأَزْوَٰجِهِمْ
- ও তাদের পতি-পত্নীদের
- wadhurriyyātihim
- وَذُرِّيَّٰتِهِمْۖ
- ও তাদের সন্তান-সন্ততিদের
- wal-malāikatu
- وَٱلْمَلَٰٓئِكَةُ
- এবং ফেরেশতারা
- yadkhulūna
- يَدْخُلُونَ
- প্রবেশ করবে (উপস্হিত হবে)
- ʿalayhim
- عَلَيْهِم
- কাছে তাদের
- min
- مِّن
- দিয়ে
- kulli
- كُلِّ
- প্রত্যেক
- bābin
- بَابٍ
- দরজা
তা হল স্থায়ী জান্নাত, তাতে তারা প্রবেশ করবে। আর তাদের পিতৃ পুরুষ, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানাদির মধ্যে যারা সৎকর্ম করেছে তারাও। আর ফেরেশতারা সকল দরজা দিয়ে তাদের কাছে হাজির হয়ে সংবর্ধনা জানাবে (এই বলে যে)- ([১৩] রা'দ: ২৩)ব্যাখ্যা
سَلٰمٌ عَلَيْكُمْ بِمَا صَبَرْتُمْ فَنِعْمَ عُقْبَى الدَّارِۗ ٢٤
- salāmun
- سَلَٰمٌ
- শান্তি (বর্ষিত হোক)
- ʿalaykum
- عَلَيْكُم
- তোমাদের উপর
- bimā
- بِمَا
- এ কারণে যা
- ṣabartum
- صَبَرْتُمْۚ
- তোমরা ধৈর্য ধরেছো
- faniʿ'ma
- فَنِعْمَ
- অতএব কতই উত্তম
- ʿuq'bā
- عُقْبَى
- পরকালের
- l-dāri
- ٱلدَّارِ
- ঘর"
‘‘তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক, কারণ তোমরা ধৈর্যধারণ করেছিলে। কতই না উত্তম পরকালের এই ঘর!’’ ([১৩] রা'দ: ২৪)ব্যাখ্যা
وَالَّذِيْنَ يَنْقُضُوْنَ عَهْدَ اللّٰهِ مِنْ ۢ بَعْدِ مِيْثَاقِهٖ وَيَقْطَعُوْنَ مَآ اَمَرَ اللّٰهُ بِهٖٓ اَنْ يُّوْصَلَ وَيُفْسِدُوْنَ فِى الْاَرْضِۙ اُولٰۤىِٕكَ لَهُمُ اللَّعْنَةُ وَلَهُمْ سُوْۤءُ الدَّارِ ٢٥
- wa-alladhīna
- وَٱلَّذِينَ
- এবং যারা
- yanquḍūna
- يَنقُضُونَ
- ভঙ্গ করে
- ʿahda
- عَهْدَ
- অঙ্গীকার
- l-lahi
- ٱللَّهِ
- আল্লাহর
- min
- مِنۢ
- থেকে
- baʿdi
- بَعْدِ
- পর
- mīthāqihi
- مِيثَٰقِهِۦ
- তা (দৃঢ়ভাবে) বেঁধে নেয়ার
- wayaqṭaʿūna
- وَيَقْطَعُونَ
- ও তারা ছিন্ন করে
- mā
- مَآ
- যা
- amara
- أَمَرَ
- নির্দেশ দিয়েছেন
- l-lahu
- ٱللَّهُ
- আল্লাহ
- bihi
- بِهِۦٓ
- সম্পর্কে তা
- an
- أَن
- যে
- yūṣala
- يُوصَلَ
- জুড়ে দিতে
- wayuf'sidūna
- وَيُفْسِدُونَ
- এবং তারা অশান্তি করে বেড়ায়
- fī
- فِى
- মধ্যে
- l-arḍi
- ٱلْأَرْضِۙ
- জমিনের
- ulāika
- أُو۟لَٰٓئِكَ
- ঐসব লোক
- lahumu
- لَهُمُ
- তাদের জন্যে
- l-laʿnatu
- ٱللَّعْنَةُ
- অভিশাপ
- walahum
- وَلَهُمْ
- এবং তাদের জন্যে
- sūu
- سُوٓءُ
- নিকৃষ্ট
- l-dāri
- ٱلدَّارِ
- ঘর
আর যারা আল্লাহর সাথে শক্ত ও‘য়াদা করার পর তা ভঙ্গ করে, আল্লাহ যা বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তা ছিন্ন করে, আর যমীনে অশান্তি সৃষ্টি করে, তাদের প্রতি অভিশাপ, তাদের জন্য আছে অতিশয় মন্দ আবাসস্থল। ([১৩] রা'দ: ২৫)ব্যাখ্যা
اَللّٰهُ يَبْسُطُ الرِّزْقَ لِمَنْ يَّشَاۤءُ وَيَقْدِرُ ۗوَفَرِحُوْا بِالْحَيٰوةِ الدُّنْيَاۗ وَمَا الْحَيٰوةُ الدُّنْيَا فِى الْاٰخِرَةِ اِلَّا مَتَاعٌ ࣖ ٢٦
- al-lahu
- ٱللَّهُ
- আল্লাহ
- yabsuṭu
- يَبْسُطُ
- প্রশস্ত করে দেন
- l-riz'qa
- ٱلرِّزْقَ
- জীবনের উপকরণ
- liman
- لِمَن
- জন্যে যার
- yashāu
- يَشَآءُ
- তিনি ইচ্ছে করেন
- wayaqdiru
- وَيَقْدِرُۚ
- এবং পরিমিত দেন
- wafariḥū
- وَفَرِحُوا۟
- এবং তারা উল্লাসিত হয়েছে
- bil-ḥayati
- بِٱلْحَيَوٰةِ
- নিয়ে জীবন
- l-dun'yā
- ٱلدُّنْيَا
- পার্থিব
- wamā
- وَمَا
- অথচ নয়
- l-ḥayatu
- ٱلْحَيَوٰةُ
- জীবন
- l-dun'yā
- ٱلدُّنْيَا
- পার্থিব
- fī
- فِى
- তুলনায়
- l-ākhirati
- ٱلْءَاخِرَةِ
- আখিরাতের
- illā
- إِلَّا
- ছাড়া
- matāʿun
- مَتَٰعٌ
- (ক্ষণস্হায়ী) ভোগের সামগ্রী
আল্লাহ রিযক সম্প্রসারিত করেন যার জন্য ইচ্ছে করেন, আর যার জন্য চান সীমিত পরিমাণে দেন। তারা পার্থিব জীবনে আনন্দে মেতে আছে অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবন অতি নগণ্য বস্তু। ([১৩] রা'দ: ২৬)ব্যাখ্যা
وَيَقُوْلُ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا لَوْلَآ اُنْزِلَ عَلَيْهِ اٰيَةٌ مِّنْ رَّبِّهٖۗ قُلْ اِنَّ اللّٰهَ يُضِلُّ مَنْ يَّشَاۤءُ وَيَهْدِيْٓ اِلَيْهِ مَنْ اَنَابَۖ ٢٧
- wayaqūlu
- وَيَقُولُ
- এবং বলে
- alladhīna
- ٱلَّذِينَ
- যারা
- kafarū
- كَفَرُوا۟
- অস্বীকার করেছে
- lawlā
- لَوْلَآ
- "কেন না
- unzila
- أُنزِلَ
- অবতরণ করা হলো
- ʿalayhi
- عَلَيْهِ
- তার উপর
- āyatun
- ءَايَةٌ
- একটি নিদর্শন
- min
- مِّن
- কাছ থেকে
- rabbihi
- رَّبِّهِۦۗ
- তাঁর রবের"
- qul
- قُلْ
- বলো
- inna
- إِنَّ
- "নিশ্চয়ই
- l-laha
- ٱللَّهَ
- আল্লাহ
- yuḍillu
- يُضِلُّ
- পথভ্রষ্ট করেন
- man
- مَن
- যাকে
- yashāu
- يَشَآءُ
- তিনি ইচ্ছে করেন
- wayahdī
- وَيَهْدِىٓ
- ও পথ দেখান
- ilayhi
- إِلَيْهِ
- তাঁর দিকে
- man
- مَنْ
- যে
- anāba
- أَنَابَ
- মুখ ফিরায়
সত্য প্রত্যাখ্যানকারীরা বলে, ‘তার কাছে তার প্রতিপালকের নিকট হতে কোন নিদর্শন অবতীর্ণ হয় না কেন?’ বল, ‘আল্লাহ যাকে ইচ্ছে গুমরাহ করেন, আর যে তাঁর অভিমুখী তাকে সত্য পথে পরিচালিত করেন।’ ([১৩] রা'দ: ২৭)ব্যাখ্যা
الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا وَتَطْمَىِٕنُّ قُلُوْبُهُمْ بِذِكْرِ اللّٰهِ ۗ اَلَا بِذِكْرِ اللّٰهِ تَطْمَىِٕنُّ الْقُلُوْبُ ۗ ٢٨
- alladhīna
- ٱلَّذِينَ
- যারা
- āmanū
- ءَامَنُوا۟
- ঈমান এনেছে
- wataṭma-innu
- وَتَطْمَئِنُّ
- ও শান্তি লাভ করে
- qulūbuhum
- قُلُوبُهُم
- তাদের অন্তরগুলো
- bidhik'ri
- بِذِكْرِ
- মাধ্যমে স্মরণের
- l-lahi
- ٱللَّهِۗ
- আল্লাহর
- alā
- أَلَا
- জেনে রাখো
- bidhik'ri
- بِذِكْرِ
- স্মরণে
- l-lahi
- ٱللَّهِ
- আল্লাহর
- taṭma-innu
- تَطْمَئِنُّ
- শান্তি লাভ করে
- l-qulūbu
- ٱلْقُلُوبُ
- অন্তরসমূহ"
তারাই ঈমান আনে এবং আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্তি লাভ করে। জেনে রেখ, আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমেই দিলের সত্যিকারের প্রশান্তি লাভ করা যায়। ([১৩] রা'দ: ২৮)ব্যাখ্যা
اَلَّذِيْنَ اٰمَنُوْا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ طُوْبٰى لَهُمْ وَحُسْنُ مَاٰبٍ ٢٩
- alladhīna
- ٱلَّذِينَ
- যারা
- āmanū
- ءَامَنُوا۟
- ঈমান এসেছে
- waʿamilū
- وَعَمِلُوا۟
- ও কাজ করেছে
- l-ṣāliḥāti
- ٱلصَّٰلِحَٰتِ
- সৎ
- ṭūbā
- طُوبَىٰ
- সুসংবাদ
- lahum
- لَهُمْ
- তাদের জন্যে রয়েছে
- waḥus'nu
- وَحُسْنُ
- ও উত্তম
- maābin
- مَـَٔابٍ
- পরিণাম
যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, সৌভাগ্য তাদেরই, উত্তম পরিণাম তাদের জন্যই। ([১৩] রা'দ: ২৯)ব্যাখ্যা
كَذٰلِكَ اَرْسَلْنٰكَ فِيْٓ اُمَّةٍ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهَآ اُمَمٌ لِّتَتْلُوَا۟ عَلَيْهِمُ الَّذِيْٓ اَوْحَيْنَآ اِلَيْكَ وَهُمْ يَكْفُرُوْنَ بِالرَّحْمٰنِۗ قُلْ هُوَ رَبِّيْ لَآ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَاِلَيْهِ مَتَابِ ٣٠
- kadhālika
- كَذَٰلِكَ
- (হে মুহাম্মাদ) এভাবে
- arsalnāka
- أَرْسَلْنَٰكَ
- তোমাকে আমরা পাঠিয়েছি (রাসূলরূপে)
- fī
- فِىٓ
- মধ্যে
- ummatin
- أُمَّةٍ
- এক জাতির
- qad
- قَدْ
- নিশ্চয়ই
- khalat
- خَلَتْ
- অতীত হয়েছে
- min
- مِن
- থেকেই
- qablihā
- قَبْلِهَآ
- তার পূর্ব
- umamun
- أُمَمٌ
- বহু জাতি
- litatluwā
- لِّتَتْلُوَا۟
- যাতে তুমি পাঠ করো
- ʿalayhimu
- عَلَيْهِمُ
- কাছে তাদের
- alladhī
- ٱلَّذِىٓ
- যা
- awḥaynā
- أَوْحَيْنَآ
- আমরা ওহী করেছি
- ilayka
- إِلَيْكَ
- তোমার প্রতি
- wahum
- وَهُمْ
- এ অবস্থায়ও তারা
- yakfurūna
- يَكْفُرُونَ
- অস্বীকার করে
- bil-raḥmāni
- بِٱلرَّحْمَٰنِۚ
- পরম দয়াময়কে
- qul
- قُلْ
- বলো
- huwa
- هُوَ
- "তিনিই
- rabbī
- رَبِّى
- আমার রব
- lā
- لَآ
- নেই
- ilāha
- إِلَٰهَ
- কোন ইলাহ
- illā
- إِلَّا
- ছাড়া
- huwa
- هُوَ
- তিনি
- ʿalayhi
- عَلَيْهِ
- তাঁরই উপর
- tawakkaltu
- تَوَكَّلْتُ
- আমি নির্ভর করেছি
- wa-ilayhi
- وَإِلَيْهِ
- এবং তাঁরই দিকে
- matābi
- مَتَابِ
- আমার প্রত্যাবর্তন"
(পূর্বে যেমন পাঠিয়েছিলাম) এভাবেই আমি তোমাকে এমন এক সম্প্রদায়ের কাছে পাঠিয়েছি যার পূর্বে অনেক সম্প্রদায় গত হয়ে গেছে, যাতে তুমি তাদের কাছে তেলাওয়াত কর যা আমি তোমার প্রতি ওয়াহী করি, তবুও তারা দয়াময় আল্লাহকে অস্বীকার করে। বল, ‘তিনি আমার প্রতিপালক, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন ইলাহ নেই, আমি তাঁর উপরই নির্ভর করি আর তিনিই প্রত্যাবর্তনস্থল।’ ([১৩] রা'দ: ৩০)ব্যাখ্যা