Skip to content

সূরা আল ফজর - Page: 3

Al-Fajr

(al-Fajr)

২১

كَلَّآ اِذَا دُكَّتِ الْاَرْضُ دَكًّا دَكًّاۙ ٢١

kallā
كَلَّآ
কখনও নয়
idhā
إِذَا
যখন
dukkati
دُكَّتِ
চূর্ণবিচূর্ণ করা হবে
l-arḍu
ٱلْأَرْضُ
পৃথিবী
dakkan
دَكًّا
চূর্ণ
dakkan
دَكًّا
বিচূর্ণ
এটা মোটেই ঠিক নয়, যখন পৃথিবীকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে বালি বানিয়ে দেয়া হবে, ([৮৯] আল ফজর: ২১)
ব্যাখ্যা
২২

وَّجَآءَ رَبُّكَ وَالْمَلَكُ صَفًّا صَفًّاۚ ٢٢

wajāa
وَجَآءَ
এবং আসবেন
rabbuka
رَبُّكَ
তোমার রব
wal-malaku
وَٱلْمَلَكُ
ও ফেরেশতারা
ṣaffan
صَفًّا
সারি
ṣaffan
صَفًّا
সারি
আর যখন তোমার প্রতিপালক আসবেন আর ফেরেশতারা আসবে সারিবদ্ধ হয়ে, ([৮৯] আল ফজর: ২২)
ব্যাখ্যা
২৩

وَجِايْۤءَ يَوْمَىِٕذٍۢ بِجَهَنَّمَۙ يَوْمَىِٕذٍ يَّتَذَكَّرُ الْاِنْسَانُ وَاَنّٰى لَهُ الذِّكْرٰىۗ ٢٣

wajīa
وَجِا۟ىٓءَ
এবং আনা হবে
yawma-idhin
يَوْمَئِذٍۭ
সেদিন
bijahannama
بِجَهَنَّمَۚ
জাহান্নামকে (সর্বসমক্ষে)
yawma-idhin
يَوْمَئِذٍ
সেদিন
yatadhakkaru
يَتَذَكَّرُ
স্মরণ করবে
l-insānu
ٱلْإِنسَٰنُ
মানুষ
wa-annā
وَأَنَّىٰ
আর কোথায়
lahu
لَهُ
তার জন্য
l-dhik'rā
ٱلذِّكْرَىٰ
এ স্মরণ (লাভজনক হবে)
আর জাহান্নামকে সেদিন (সামনাসামনি) আনা হবে। সেদিন মানুষ উপলব্ধি করবে, কিন্তু তখন এ উপলব্ধি তার কী কাজে আসবে? ([৮৯] আল ফজর: ২৩)
ব্যাখ্যা
২৪

يَقُوْلُ يٰلَيْتَنِيْ قَدَّمْتُ لِحَيَاتِيْۚ ٢٤

yaqūlu
يَقُولُ
সে বলবে
yālaytanī
يَٰلَيْتَنِى
"হায় আমার আফসোস
qaddamtu
قَدَّمْتُ
আমি আগে পাঠাতাম (যদি)
liḥayātī
لِحَيَاتِى
আমার এ জীবনের জন্য (কিছু নেকী)"
সে বলবে, ‘হায়! আমার (এখনকার) জীবনের জন্য যদি আমি (সৎকর্ম) আগে পাঠাতাম! ([৮৯] আল ফজর: ২৪)
ব্যাখ্যা
২৫

فَيَوْمَىِٕذٍ لَّا يُعَذِّبُ عَذَابَهٗٓ اَحَدٌ ۙ ٢٥

fayawma-idhin
فَيَوْمَئِذٍ
অতঃপর সেদিন
لَّا
না
yuʿadhibu
يُعَذِّبُ
শাস্তি দিতে পারবে
ʿadhābahu
عَذَابَهُۥٓ
তাঁর শাস্তির মতো
aḥadun
أَحَدٌ
(অন্য) কেউ
অতঃপর সেদিন তাঁর শাস্তির মত শাস্তি কেউ দিতে পারবে না ([৮৯] আল ফজর: ২৫)
ব্যাখ্যা
২৬

وَّلَا يُوْثِقُ وَثَاقَهٗٓ اَحَدٌ ۗ ٢٦

walā
وَلَا
এবং না
yūthiqu
يُوثِقُ
বাঁধতে পারবে
wathāqahu
وَثَاقَهُۥٓ
তাঁর বাঁধনের (মতো)
aḥadun
أَحَدٌ
(অন্য) কেউ
এবং তাঁর বাঁধনের মত কেউ বাঁধতে পারবে না। ([৮৯] আল ফজর: ২৬)
ব্যাখ্যা
২৭

يٰٓاَيَّتُهَا النَّفْسُ الْمُطْمَىِٕنَّةُۙ ٢٧

yāayyatuhā
يَٰٓأَيَّتُهَا
"(বলা হবে) হে
l-nafsu
ٱلنَّفْسُ
আত্মা
l-muṭ'ma-inatu
ٱلْمُطْمَئِنَّةُ
প্রশান্ত
(অপর দিকে নেককার লোককে বলা হবে) হে প্রশান্ত আত্মা! ([৮৯] আল ফজর: ২৭)
ব্যাখ্যা
২৮

ارْجِعِيْٓ اِلٰى رَبِّكِ رَاضِيَةً مَّرْضِيَّةً ۚ ٢٨

ir'jiʿī
ٱرْجِعِىٓ
তুমি ফিরে আস
ilā
إِلَىٰ
দিকে
rabbiki
رَبِّكِ
তোমার রবের (এ অবস্থায় যে)
rāḍiyatan
رَاضِيَةً
(তুমি) সন্তুষ্ট
marḍiyyatan
مَّرْضِيَّةً
প্রিয় পাত্রও (তাঁর নিকট)
তোমার রব-এর দিকে ফিরে এসো সন্তুষ্ট হয়ে এবং (তোমার রব-এর) সন্তুষ্টির পাত্র হয়ে। ([৮৯] আল ফজর: ২৮)
ব্যাখ্যা
২৯

فَادْخُلِيْ فِيْ عِبٰدِيْۙ ٢٩

fa-ud'khulī
فَٱدْخُلِى
অতঃপর শামিল হও
فِى
মধ্যে
ʿibādī
عِبَٰدِى
আমার (নেক) বান্দাদের/ দাসদের
অতঃপর আমার (নেক) বান্দাহদের মধ্যে শামিল হও ([৮৯] আল ফজর: ২৯)
ব্যাখ্যা
৩০

وَادْخُلِيْ جَنَّتِيْ ࣖࣖ ٣٠

wa-ud'khulī
وَٱدْخُلِى
এবং তুমি প্রবেশ করো
jannatī
جَنَّتِى
আমার জান্নাতে"
আর আমার জান্নাতে প্রবেশ কর। ([৮৯] আল ফজর: ৩০)
ব্যাখ্যা