২১
كَلَّآ اِذَا دُكَّتِ الْاَرْضُ دَكًّا دَكًّاۙ ٢١
- kallā
- كَلَّآ
- কখনও নয়
- idhā
- إِذَا
- যখন
- dukkati
- دُكَّتِ
- চূর্ণবিচূর্ণ করা হবে
- l-arḍu
- ٱلْأَرْضُ
- পৃথিবী
- dakkan
- دَكًّا
- চূর্ণ
- dakkan
- دَكًّا
- বিচূর্ণ
এটা মোটেই ঠিক নয়, যখন পৃথিবীকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে বালি বানিয়ে দেয়া হবে, ([৮৯] আল ফজর: ২১)ব্যাখ্যা
২২
وَّجَآءَ رَبُّكَ وَالْمَلَكُ صَفًّا صَفًّاۚ ٢٢
- wajāa
- وَجَآءَ
- এবং আসবেন
- rabbuka
- رَبُّكَ
- তোমার রব
- wal-malaku
- وَٱلْمَلَكُ
- ও ফেরেশতারা
- ṣaffan
- صَفًّا
- সারি
- ṣaffan
- صَفًّا
- সারি
আর যখন তোমার প্রতিপালক আসবেন আর ফেরেশতারা আসবে সারিবদ্ধ হয়ে, ([৮৯] আল ফজর: ২২)ব্যাখ্যা
২৩
وَجِايْۤءَ يَوْمَىِٕذٍۢ بِجَهَنَّمَۙ يَوْمَىِٕذٍ يَّتَذَكَّرُ الْاِنْسَانُ وَاَنّٰى لَهُ الذِّكْرٰىۗ ٢٣
- wajīa
- وَجِا۟ىٓءَ
- এবং আনা হবে
- yawma-idhin
- يَوْمَئِذٍۭ
- সেদিন
- bijahannama
- بِجَهَنَّمَۚ
- জাহান্নামকে (সর্বসমক্ষে)
- yawma-idhin
- يَوْمَئِذٍ
- সেদিন
- yatadhakkaru
- يَتَذَكَّرُ
- স্মরণ করবে
- l-insānu
- ٱلْإِنسَٰنُ
- মানুষ
- wa-annā
- وَأَنَّىٰ
- আর কোথায়
- lahu
- لَهُ
- তার জন্য
- l-dhik'rā
- ٱلذِّكْرَىٰ
- এ স্মরণ (লাভজনক হবে)
আর জাহান্নামকে সেদিন (সামনাসামনি) আনা হবে। সেদিন মানুষ উপলব্ধি করবে, কিন্তু তখন এ উপলব্ধি তার কী কাজে আসবে? ([৮৯] আল ফজর: ২৩)ব্যাখ্যা
২৪
يَقُوْلُ يٰلَيْتَنِيْ قَدَّمْتُ لِحَيَاتِيْۚ ٢٤
- yaqūlu
- يَقُولُ
- সে বলবে
- yālaytanī
- يَٰلَيْتَنِى
- "হায় আমার আফসোস
- qaddamtu
- قَدَّمْتُ
- আমি আগে পাঠাতাম (যদি)
- liḥayātī
- لِحَيَاتِى
- আমার এ জীবনের জন্য (কিছু নেকী)"
সে বলবে, ‘হায়! আমার (এখনকার) জীবনের জন্য যদি আমি (সৎকর্ম) আগে পাঠাতাম! ([৮৯] আল ফজর: ২৪)ব্যাখ্যা
২৫
فَيَوْمَىِٕذٍ لَّا يُعَذِّبُ عَذَابَهٗٓ اَحَدٌ ۙ ٢٥
- fayawma-idhin
- فَيَوْمَئِذٍ
- অতঃপর সেদিন
- lā
- لَّا
- না
- yuʿadhibu
- يُعَذِّبُ
- শাস্তি দিতে পারবে
- ʿadhābahu
- عَذَابَهُۥٓ
- তাঁর শাস্তির মতো
- aḥadun
- أَحَدٌ
- (অন্য) কেউ
অতঃপর সেদিন তাঁর শাস্তির মত শাস্তি কেউ দিতে পারবে না ([৮৯] আল ফজর: ২৫)ব্যাখ্যা
২৬
وَّلَا يُوْثِقُ وَثَاقَهٗٓ اَحَدٌ ۗ ٢٦
- walā
- وَلَا
- এবং না
- yūthiqu
- يُوثِقُ
- বাঁধতে পারবে
- wathāqahu
- وَثَاقَهُۥٓ
- তাঁর বাঁধনের (মতো)
- aḥadun
- أَحَدٌ
- (অন্য) কেউ
এবং তাঁর বাঁধনের মত কেউ বাঁধতে পারবে না। ([৮৯] আল ফজর: ২৬)ব্যাখ্যা
২৭
يٰٓاَيَّتُهَا النَّفْسُ الْمُطْمَىِٕنَّةُۙ ٢٧
- yāayyatuhā
- يَٰٓأَيَّتُهَا
- "(বলা হবে) হে
- l-nafsu
- ٱلنَّفْسُ
- আত্মা
- l-muṭ'ma-inatu
- ٱلْمُطْمَئِنَّةُ
- প্রশান্ত
(অপর দিকে নেককার লোককে বলা হবে) হে প্রশান্ত আত্মা! ([৮৯] আল ফজর: ২৭)ব্যাখ্যা
২৮
ارْجِعِيْٓ اِلٰى رَبِّكِ رَاضِيَةً مَّرْضِيَّةً ۚ ٢٨
- ir'jiʿī
- ٱرْجِعِىٓ
- তুমি ফিরে আস
- ilā
- إِلَىٰ
- দিকে
- rabbiki
- رَبِّكِ
- তোমার রবের (এ অবস্থায় যে)
- rāḍiyatan
- رَاضِيَةً
- (তুমি) সন্তুষ্ট
- marḍiyyatan
- مَّرْضِيَّةً
- প্রিয় পাত্রও (তাঁর নিকট)
তোমার রব-এর দিকে ফিরে এসো সন্তুষ্ট হয়ে এবং (তোমার রব-এর) সন্তুষ্টির পাত্র হয়ে। ([৮৯] আল ফজর: ২৮)ব্যাখ্যা
২৯
فَادْخُلِيْ فِيْ عِبٰدِيْۙ ٢٩
- fa-ud'khulī
- فَٱدْخُلِى
- অতঃপর শামিল হও
- fī
- فِى
- মধ্যে
- ʿibādī
- عِبَٰدِى
- আমার (নেক) বান্দাদের/ দাসদের
অতঃপর আমার (নেক) বান্দাহদের মধ্যে শামিল হও ([৮৯] আল ফজর: ২৯)ব্যাখ্যা
৩০
وَادْخُلِيْ جَنَّتِيْ ࣖࣖ ٣٠
- wa-ud'khulī
- وَٱدْخُلِى
- এবং তুমি প্রবেশ করো
- jannatī
- جَنَّتِى
- আমার জান্নাতে"
আর আমার জান্নাতে প্রবেশ কর। ([৮৯] আল ফজর: ৩০)ব্যাখ্যা