২১
فَكَذَّبَ وَعَصٰىۖ ٢١
- fakadhaba
- فَكَذَّبَ
- কিন্তু সে মিথ্যারোপ করলো
- waʿaṣā
- وَعَصَىٰ
- এবং অবাধ্য হলো
কিন্তু সে অস্বীকার করল ও অমান্য করল। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২১)ব্যাখ্যা
২২
ثُمَّ اَدْبَرَ يَسْعٰىۖ ٢٢
- thumma
- ثُمَّ
- এর পরে
- adbara
- أَدْبَرَ
- পিঠ ফিরালো
- yasʿā
- يَسْعَىٰ
- (প্রতিকারে) সচেষ্ট হলো
অতঃপর সে (আল্লাহর বিরুদ্ধে) জোর প্রচেষ্টা চালানোর জন্য (সত্যের) উল্টোপথে ফিরে গেল। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২২)ব্যাখ্যা
২৩
فَحَشَرَ فَنَادٰىۖ ٢٣
- faḥashara
- فَحَشَرَ
- পরে সমবেত করল
- fanādā
- فَنَادَىٰ
- আর ঘোষণা করল
সে লোকদেরকে একত্রিত করল আর ঘোষণা দিল। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২৩)ব্যাখ্যা
২৪
فَقَالَ اَنَا۠ رَبُّكُمُ الْاَعْلٰىۖ ٢٤
- faqāla
- فَقَالَ
- অতঃপর বললো
- anā
- أَنَا۠
- "আমি
- rabbukumu
- رَبُّكُمُ
- তোমাদের রব
- l-aʿlā
- ٱلْأَعْلَىٰ
- সর্বশ্রেষ্ঠ"
সে বলল, ‘আমিই তোমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ রব’। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২৪)ব্যাখ্যা
২৫
فَاَخَذَهُ اللّٰهُ نَكَالَ الْاٰخِرَةِ وَالْاُوْلٰىۗ ٢٥
- fa-akhadhahu
- فَأَخَذَهُ
- তখন তাকে ধরলেন
- l-lahu
- ٱللَّهُ
- আল্লাহ
- nakāla
- نَكَالَ
- শাস্তি (দিয়ে)
- l-ākhirati
- ٱلْءَاخِرَةِ
- আখেরাতের
- wal-ūlā
- وَٱلْأُولَىٰٓ
- ও দুনিয়ার
পরিশেষে আল্লাহ তাকে আখেরাত ও দুনিয়ার ‘আযাবে পাকড়াও করলেন। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২৫)ব্যাখ্যা
২৬
اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَعِبْرَةً لِّمَنْ يَّخْشٰى ۗ ࣖ ٢٦
- inna
- إِنَّ
- নিশ্চয়ই
- fī
- فِى
- মধ্যে আছে
- dhālika
- ذَٰلِكَ
- এর
- laʿib'ratan
- لَعِبْرَةً
- অবশ্যই শিক্ষা
- liman
- لِّمَن
- তার জন্যে যে
- yakhshā
- يَخْشَىٰٓ
- ভয় করে
যে ভয় করে এমন প্রতিটি লোকের জন্য এতে অবশ্যই শিক্ষা আছে। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২৬)ব্যাখ্যা
২৭
ءَاَنْتُمْ اَشَدُّ خَلْقًا اَمِ السَّمَاۤءُ ۚ بَنٰىهَاۗ ٢٧
- a-antum
- ءَأَنتُمْ
- তোমরা কি
- ashaddu
- أَشَدُّ
- কঠিনতর
- khalqan
- خَلْقًا
- সৃষ্টি
- ami
- أَمِ
- নাকি
- l-samāu
- ٱلسَّمَآءُۚ
- আকাশ
- banāhā
- بَنَىٰهَا
- তা তিনি নির্মাণ করেছেন
তোমাদের সৃষ্টি বেশি কঠিন না আকাশের? তিনি তো সেটা সৃষ্টি করেছেন। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২৭)ব্যাখ্যা
২৮
رَفَعَ سَمْكَهَا فَسَوّٰىهَاۙ ٢٨
- rafaʿa
- رَفَعَ
- তিনি উঁচু করেছেন
- samkahā
- سَمْكَهَا
- তার উচ্চতর স্তরকে (ছাদ)
- fasawwāhā
- فَسَوَّىٰهَا
- অতঃপর তিনি তা সুবিন্যস্ত করেছেন
তার ছাদ অনেক উচ্চে তুলেছেন, অতঃপর তাকে ভারসাম্যপূর্ণ করেছেন। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২৮)ব্যাখ্যা
২৯
وَاَغْطَشَ لَيْلَهَا وَاَخْرَجَ ضُحٰىهَاۖ ٢٩
- wa-aghṭasha
- وَأَغْطَشَ
- এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন করেছেন
- laylahā
- لَيْلَهَا
- তার রাতকে
- wa-akhraja
- وَأَخْرَجَ
- এবং বের করেছেন
- ḍuḥāhā
- ضُحَىٰهَا
- তার সূর্যের আলো
তিনি তার রাতকে আঁধারে ঢেকে দিয়েছেন, আর তার দিবালোক প্রকাশ করেছেন। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ২৯)ব্যাখ্যা
৩০
وَالْاَرْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰىهَاۗ ٣٠
- wal-arḍa
- وَٱلْأَرْضَ
- এবং পৃথিবীকে
- baʿda
- بَعْدَ
- পরে
- dhālika
- ذَٰلِكَ
- এর
- daḥāhā
- دَحَىٰهَآ
- তা বিস্তৃত করেছেন
অতঃপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন। ([৭৯] আন-নযিআ'ত: ৩০)ব্যাখ্যা