সূরা আন-নাবা - Page: 4

اِنَّ لِلْمُتَّقِيْنَ مَفَازًاۙ ٣١

(অন্য দিকে) মুত্তাকীদের জন্য আছে সাফল্য। ([৭৮] আন-নাবা: ৩১)

حَدَاۤىِٕقَ وَاَعْنَابًاۙ ٣٢

বাগান, আঙ্গুর, ([৭৮] আন-নাবা: ৩২)

وَّكَوَاعِبَ اَتْرَابًاۙ ٣٣

আর সমবয়স্কা নব্য যুবতী ([৭৮] আন-নাবা: ৩৩)

وَّكَأْسًا دِهَاقًاۗ ٣٤

এবং পরিপূর্ণ পানপাত্র। ([৭৮] আন-নাবা: ৩৪)

لَا يَسْمَعُوْنَ فِيْهَا لَغْوًا وَّلَا كِذَّابًا ٣٥

সেখানে তারা শুনবে না অসার অর্থহীন আর মিথ্যে কথা, ([৭৮] আন-নাবা: ৩৫)

جَزَاۤءً مِّنْ رَّبِّكَ عَطَاۤءً حِسَابًاۙ ٣٦

এটা তোমার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে প্রতিফল, যথোচিত দান। ([৭৮] আন-নাবা: ৩৬)

رَّبِّ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الرَّحْمٰنِ لَا يَمْلِكُوْنَ مِنْهُ خِطَابًاۚ ٣٧

যিনি আকাশ, পৃথিবী আর এগুলোর মাঝে যা কিছু আছে সব কিছুর প্রতিপালক, তিনি অতি দয়াময়, তাঁর সম্মুখে কথা বলার সাহস কারো হবে না। ([৭৮] আন-নাবা: ৩৭)

يَوْمَ يَقُوْمُ الرُّوْحُ وَالْمَلٰۤىِٕكَةُ صَفًّاۙ لَّا يَتَكَلَّمُوْنَ اِلَّا مَنْ اَذِنَ لَهُ الرَّحْمٰنُ وَقَالَ صَوَابًا ٣٨

সেদিন রূহ (জিবরাঈল) আর ফেরেশতারা সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়াবে, কেউ কোন কথা বলতে পারবে না, সে ব্যতীত যাকে পরম করুণাময় অনুমতি দিবেন, আর সে যথার্থ কথাই বলবে। ([৭৮] আন-নাবা: ৩৮)

ذٰلِكَ الْيَوْمُ الْحَقُّۚ فَمَنْ شَاۤءَ اتَّخَذَ اِلٰى رَبِّهٖ مَاٰبًا ٣٩

এ দিনটি সত্য, সুনিশ্চিত, অতএব যার ইচ্ছে সে তার প্রতিপালকের দিকে আশ্রয় গ্রহণ করুক। ([৭৮] আন-নাবা: ৩৯)

اِنَّآ اَنْذَرْنٰكُمْ عَذَابًا قَرِيْبًا ەۙ يَّوْمَ يَنْظُرُ الْمَرْءُ مَا قَدَّمَتْ يَدَاهُ وَيَقُوْلُ الْكٰفِرُ يٰلَيْتَنِيْ كُنْتُ تُرَابًا ࣖ ٤٠

আমি তোমাদেরকে নিকটবর্তী শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করছি, যেদিন মানুষ দেখতে পাবে তার হাতগুলো আগেই কী (‘আমাল) পাঠিয়েছে আর কাফির বলবে- ‘হায়! আমি যদি মাটি হতাম (তাহলে আমাকে আজকের এ ‘আযাবের সম্মুখীন হতে হত না)। ([৭৮] আন-নাবা: ৪০)