সূরা আল ক্বেয়ামাহ - Page: 2

كَلَّا لَا وَزَرَۗ ١١

মোটেই না, আশ্রয়ের কোন জায়গা নেই। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১১)

اِلٰى رَبِّكَ يَوْمَىِٕذِ ِۨالْمُسْتَقَرُّۗ ١٢

সেদিন ঠাঁই হবে (একমাত্র) তোমার প্রতিপালকেরই নিকট। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১২)

يُنَبَّؤُا الْاِنْسَانُ يَوْمَىِٕذٍۢ بِمَا قَدَّمَ وَاَخَّرَۗ ١٣

সেদিন মানুষকে জানিয়ে দেয়া হবে সে কী (‘আমাল) আগে পাঠিয়েছে আর কী পেছনে ছেড়ে এসেছে। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১৩)

بَلِ الْاِنْسَانُ عَلٰى نَفْسِهٖ بَصِيْرَةٌۙ ١٤

আসলে মানুষ নিজেই নিজের সম্পর্কে চাক্ষুসভাবে অবগত। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১৪)

وَّلَوْ اَلْقٰى مَعَاذِيْرَهٗۗ ١٥

যদিও সে নানান অজুহাত পেশ করে। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১৫)

لَا تُحَرِّكْ بِهٖ لِسَانَكَ لِتَعْجَلَ بِهٖۗ ١٦

(এ সূরাহ অবতীর্ণ হওয়ার সময় আল্লাহর রসূল তা মুখস্থ করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লে আল্লাহ অভয় দিয়ে বললেন) তুমি তাড়াতাড়ি ওয়াহী আয়ত্ত করার জন্য তোমার জিভ নাড়াবে না। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১৬)

اِنَّ عَلَيْنَا جَمْعَهٗ وَقُرْاٰنَهٗ ۚ ١٧

এর সংরক্ষণ ও পড়ানোর দায়িত্ব আমারই। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১৭)

فَاِذَا قَرَأْنٰهُ فَاتَّبِعْ قُرْاٰنَهٗ ۚ ١٨

কাজেই আমি যখন তা পাঠ করি, তখন তুমি সে পাঠের অনুসরণ কর। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১৮)

ثُمَّ اِنَّ عَلَيْنَا بَيَانَهٗ ۗ ١٩

অতঃপর তা (ওয়াহীয়ে খফী বা প্রচ্ছন্ন ওয়াহীর মাধ্যমে) বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা আমারই দায়িত্ব। ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ১৯)

كَلَّا بَلْ تُحِبُّوْنَ الْعَاجِلَةَۙ ٢٠

(আবার পূর্বের প্রসঙ্গে ফিরে গিয়ে আল্লাহ বলছেন) না, প্রকৃতপক্ষে তোমরা ইহজীবনকেই ভালবাস, ([৭৫] আল ক্বেয়ামাহ: ২০)