وَقَاسَمَهُمَآ اِنِّيْ لَكُمَا لَمِنَ النّٰصِحِيْنَۙ ٢١
- waqāsamahumā
- وَقَاسَمَهُمَآ
- এবং তাদের দুজনের কাছে সে শপথ করলে
- innī
- إِنِّى
- "নিশ্চয়ই আমি
- lakumā
- لَكُمَا
- জন্যে তোমাদের দুজনের
- lamina
- لَمِنَ
- অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত
- l-nāṣiḥīna
- ٱلنَّٰصِحِينَ
- শুভাকাঙ্ক্ষী"
সে শপথ করে তাদের বলল, ‘আমি তোমাদের সত্যিকারের হিতাকাঙ্ক্ষী।’ ([৭] আল আ'রাফ: ২১)ব্যাখ্যা
فَدَلّٰىهُمَا بِغُرُورٍۚ فَلَمَّا ذَاقَا الشَّجَرَةَ بَدَتْ لَهُمَا سَوْاٰتُهُمَا وَطَفِقَا يَخْصِفٰنِ عَلَيْهِمَا مِنْ وَّرَقِ الْجَنَّةِۗ وَنَادٰىهُمَا رَبُّهُمَآ اَلَمْ اَنْهَكُمَا عَنْ تِلْكُمَا الشَّجَرَةِ وَاَقُلْ لَّكُمَآ اِنَّ الشَّيْطٰنَ لَكُمَا عَدُوٌّ مُّبِيْنٌ ٢٢
- fadallāhumā
- فَدَلَّىٰهُمَا
- এভাবে সে অধঃপতিত করলো তাদের দুজনকে
- bighurūrin
- بِغُرُورٍۚ
- দ্বারা ধোঁকা
- falammā
- فَلَمَّا
- অতঃপর যখন
- dhāqā
- ذَاقَا
- দু'জনে স্বাদ নিলো
- l-shajarata
- ٱلشَّجَرَةَ
- গাছের (ফলের)
- badat
- بَدَتْ
- প্রকাশ পেলো
- lahumā
- لَهُمَا
- কাছে তাদের দু'জনের
- sawātuhumā
- سَوْءَٰتُهُمَا
- লজ্জাস্থানগুলো তাদের দু'জনের
- waṭafiqā
- وَطَفِقَا
- এবং দু'জনে শুরু করলো
- yakhṣifāni
- يَخْصِفَانِ
- দু'জনে ঢাকতে
- ʿalayhimā
- عَلَيْهِمَا
- দু'জনের উপর তাদের
- min
- مِن
- দিয়ে
- waraqi
- وَرَقِ
- পাতা
- l-janati
- ٱلْجَنَّةِۖ
- জান্নাতের
- wanādāhumā
- وَنَادَىٰهُمَا
- এবং দু'জনকে ডাকলেন তাদের
- rabbuhumā
- رَبُّهُمَآ
- দু'জনের রব তাদের
- alam
- أَلَمْ
- "কি নি
- anhakumā
- أَنْهَكُمَا
- তোমাদের দু'জনকে আমি নিষেধ করি
- ʿan
- عَن
- থেকে
- til'kumā
- تِلْكُمَا
- এই
- l-shajarati
- ٱلشَّجَرَةِ
- গাছ
- wa-aqul
- وَأَقُل
- এবং আমি বলি (নি)
- lakumā
- لَّكُمَآ
- উদ্দেশ্যে তোমাদের দু'জনের
- inna
- إِنَّ
- নিশ্চয়ই
- l-shayṭāna
- ٱلشَّيْطَٰنَ
- শয়তান
- lakumā
- لَكُمَا
- জন্যে তোমাদের দু'জনের
- ʿaduwwun
- عَدُوٌّ
- শত্রু"
- mubīnun
- مُّبِينٌ
- প্রকাশ্য"
এভাবে সে ধোঁকা দিয়ে তাদের অধঃপতন ঘটিয়ে দিল। যখন তারা গাছের ফলের স্বাদ নিল, তখন তাদের গোপনীয় স্থান পরস্পরের নিকট প্রকাশিত হয়ে গেল, তারা জান্নাতের পাতা দিয়ে নিজেদেরকে ঢাকতে লাগল। তখন তাদের প্রতিপালক তাদেরকে ডেকে বললেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে এ গাছের কাছে যেতে নিষেধ করিনি আর বলিনি- শয়ত্বান হচ্ছে তোমাদের উভয়ের খোলাখুলি দুশমন?’ ([৭] আল আ'রাফ: ২২)ব্যাখ্যা
قَالَا رَبَّنَا ظَلَمْنَآ اَنْفُسَنَا وَاِنْ لَّمْ تَغْفِرْ لَنَا وَتَرْحَمْنَا لَنَكُوْنَنَّ مِنَ الْخٰسِرِيْنَ ٢٣
- qālā
- قَالَا
- (আদম ও হাওয়া) দু'জনে বললো
- rabbanā
- رَبَّنَا
- "হে আমাদের রব
- ẓalamnā
- ظَلَمْنَآ
- অন্যায় করেছি আমরা
- anfusanā
- أَنفُسَنَا
- আমাদের নিজেদের (উপর)
- wa-in
- وَإِن
- এবং যদি
- lam
- لَّمْ
- না
- taghfir
- تَغْفِرْ
- ক্ষমা করো তুমি
- lanā
- لَنَا
- আমাদেরকে
- watarḥamnā
- وَتَرْحَمْنَا
- ও আমাদেরকে দয়া (না) করো
- lanakūnanna
- لَنَكُونَنَّ
- অবশ্যই আমরা হবো
- mina
- مِنَ
- অন্তর্ভুক্ত
- l-khāsirīna
- ٱلْخَٰسِرِينَ
- ক্ষতিগ্রস্তদের"
তারা বলল, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা নিজেদের প্রতি অন্যায় করে ফেলেছি, যদি তুমি আমাদেরকে ক্ষমা না কর আর দয়া না কর তাহলে আমরা অবশ্য অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাব।’ ([৭] আল আ'রাফ: ২৩)ব্যাখ্যা
قَالَ اهْبِطُوْا بَعْضُكُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّ ۚوَلَكُمْ فِى الْاَرْضِ مُسْتَقَرٌّ وَّمَتَاعٌ اِلٰى حِيْنٍ ٢٤
- qāla
- قَالَ
- (আল্লাহ) বললেন
- ih'biṭū
- ٱهْبِطُوا۟
- "তোমরা নেমে যাও
- baʿḍukum
- بَعْضُكُمْ
- তোমাদের একে
- libaʿḍin
- لِبَعْضٍ
- জন্যে অপরের
- ʿaduwwun
- عَدُوٌّۖ
- শত্রু
- walakum
- وَلَكُمْ
- এবং জন্যে তোমাদের (থাকবে)
- fī
- فِى
- মধ্যে
- l-arḍi
- ٱلْأَرْضِ
- পৃথিবীর
- mus'taqarrun
- مُسْتَقَرٌّ
- অবস্থান
- wamatāʿun
- وَمَتَٰعٌ
- ও জীবন সামগ্রী
- ilā
- إِلَىٰ
- পর্যন্ত
- ḥīnin
- حِينٍ
- নির্দিষ্ট সময়"
তিনি বললেন, ‘তোমরা নেমে যাও, তোমরা একে অন্যের শত্রু, পৃথিবীতে তোমাদের অবস্থান ও জীবিকা থাকবে একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য।’ ([৭] আল আ'রাফ: ২৪)ব্যাখ্যা
قَالَ فِيْهَا تَحْيَوْنَ وَفِيْهَا تَمُوْتُوْنَ وَمِنْهَا تُخْرَجُوْنَ ࣖ ٢٥
- qāla
- قَالَ
- তিনি বললেন
- fīhā
- فِيهَا
- "মধ্যে তার
- taḥyawna
- تَحْيَوْنَ
- জীবিত থাকবে তোমরা
- wafīhā
- وَفِيهَا
- ও মধ্যে তার
- tamūtūna
- تَمُوتُونَ
- মৃত্যুবরণ করবে তোমরা
- wamin'hā
- وَمِنْهَا
- ও থেকে তা
- tukh'rajūna
- تُخْرَجُونَ
- তোমাদের বের করা হবে"
বললেন, ‘ওখানে তোমরা জীবন যাপন করবে, ওখানেই তোমাদের মৃত্যু হবে, আর তাথেকেই তোমাদেরকে বের করা হবে।’ ([৭] আল আ'রাফ: ২৫)ব্যাখ্যা
يَا بَنِيْٓ اٰدَمَ قَدْ اَنْزَلْنَا عَلَيْكُمْ لِبَاسًا يُّوَارِيْ سَوْاٰتِكُمْ وَرِيْشًاۗ وَلِبَاسُ التَّقْوٰى ذٰلِكَ خَيْرٌۗ ذٰلِكَ مِنْ اٰيٰتِ اللّٰهِ لَعَلَّهُمْ يَذَّكَّرُوْنَ ٢٦
- yābanī
- يَٰبَنِىٓ
- হে সন্তান
- ādama
- ءَادَمَ
- আদমের
- qad
- قَدْ
- নিশ্চয়ই
- anzalnā
- أَنزَلْنَا
- অবতীর্ণ করেছি আমরা
- ʿalaykum
- عَلَيْكُمْ
- উপর তোমাদের
- libāsan
- لِبَاسًا
- পোশাক
- yuwārī
- يُوَٰرِى
- তা ঢেকে রাখে
- sawātikum
- سَوْءَٰتِكُمْ
- লজ্জাস্থানগুলো তোমাদের
- warīshan
- وَرِيشًاۖ
- ও শোভা বর্ধকরূপে
- walibāsu
- وَلِبَاسُ
- ও পোশাক
- l-taqwā
- ٱلتَّقْوَىٰ
- তাকওয়ার
- dhālika
- ذَٰلِكَ
- এটাই
- khayrun
- خَيْرٌۚ
- উত্তম
- dhālika
- ذَٰلِكَ
- এটা
- min
- مِنْ
- অন্তর্ভুক্ত
- āyāti
- ءَايَٰتِ
- নিদর্শনাবলীর
- l-lahi
- ٱللَّهِ
- আল্লাহর
- laʿallahum
- لَعَلَّهُمْ
- সম্ভবতঃ তারা
- yadhakkarūna
- يَذَّكَّرُونَ
- শিক্ষা গ্রহন করবে
হে আদাম সন্তান! আমি তোমাদেরকে পোষাক-পরিচ্ছদ দিয়েছি তোমাদের লজ্জাস্থান আবৃত করার জন্য এবং শোভা বর্ধনের জন্য। আর তাকওয়ার পোশাক হচ্ছে সর্বোত্তম পোশাক। ওটা আল্লাহর নিদর্শনসমূহের মধ্যে একটি যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে। ([৭] আল আ'রাফ: ২৬)ব্যাখ্যা
يٰبَنِيْٓ اٰدَمَ لَا يَفْتِنَنَّكُمُ الشَّيْطٰنُ كَمَآ اَخْرَجَ اَبَوَيْكُمْ مِّنَ الْجَنَّةِ يَنْزِعُ عَنْهُمَا لِبَاسَهُمَا لِيُرِيَهُمَا سَوْاٰتِهِمَا ۗاِنَّهٗ يَرٰىكُمْ هُوَ وَقَبِيْلُهٗ مِنْ حَيْثُ لَا تَرَوْنَهُمْۗ اِنَّا جَعَلْنَا الشَّيٰطِيْنَ اَوْلِيَاۤءَ لِلَّذِيْنَ لَا يُؤْمِنُوْنَ ٢٧
- yābanī
- يَٰبَنِىٓ
- হে সন্তান
- ādama
- ءَادَمَ
- আদমের
- lā
- لَا
- না (যেন)
- yaftinannakumu
- يَفْتِنَنَّكُمُ
- তোমাদের পরীক্ষায় ফেলে
- l-shayṭānu
- ٱلشَّيْطَٰنُ
- শয়তান
- kamā
- كَمَآ
- যেমন
- akhraja
- أَخْرَجَ
- সে বের করেছিলো
- abawaykum
- أَبَوَيْكُم
- পিতা-মাতাকে তোমাদের
- mina
- مِّنَ
- থেকে
- l-janati
- ٱلْجَنَّةِ
- জান্নাত
- yanziʿu
- يَنزِعُ
- খুলে ফেলে
- ʿanhumā
- عَنْهُمَا
- থেকে তাদের দু'জন
- libāsahumā
- لِبَاسَهُمَا
- পোষাক তাদের দু'জনের
- liyuriyahumā
- لِيُرِيَهُمَا
- জন্যে তাদের দু'জনকে দেখানোর
- sawātihimā
- سَوْءَٰتِهِمَآۗ
- লজ্জাস্থান তাদের দু'জনের
- innahu
- إِنَّهُۥ
- নিশ্চয়ই সে
- yarākum
- يَرَىٰكُمْ
- দেখে তোমাদের
- huwa
- هُوَ
- সে
- waqabīluhu
- وَقَبِيلُهُۥ
- ও দলবল তার
- min
- مِنْ
- থেকে
- ḥaythu
- حَيْثُ
- যেখান
- lā
- لَا
- না
- tarawnahum
- تَرَوْنَهُمْۗ
- তোমরা দেখো তাদেরকে
- innā
- إِنَّا
- নিশ্চয়ই আমরা
- jaʿalnā
- جَعَلْنَا
- আমরা বানিয়েছি
- l-shayāṭīna
- ٱلشَّيَٰطِينَ
- শয়তানদেরকে
- awliyāa
- أَوْلِيَآءَ
- অভিভাবকরূপে
- lilladhīna
- لِلَّذِينَ
- (তাদের) জন্যে যারা
- lā
- لَا
- না
- yu'minūna
- يُؤْمِنُونَ
- ঈমান আনে
হে আদাম সন্তান! শয়ত্বান যেন তোমাদেরকে কিছুতেই ফিতনায় ফেলতে না পারে যেমনভাবে তোমাদের পিতা-মাতাকে (আদম ও হাওয়াকে) জান্নাত থেকে বের করেছিল। সে তাদের পরস্পরকে লজ্জাস্থান দেখানোর জন্য তাদের দেহ হতে পোষাক খুলিয়ে ফেলেছিল। সে আর তার সাথীরা তোমাদেরকে এমনভাবে দেখতে পায় যে তোমরা তাদেরকে দেখতে পাও না। যারা ঈমান আনে না তাদের জন্য আমি শয়ত্বানকে অভিভাবক বানিয়ে দিয়েছি। ([৭] আল আ'রাফ: ২৭)ব্যাখ্যা
وَاِذَا فَعَلُوْا فَاحِشَةً قَالُوْا وَجَدْنَا عَلَيْهَآ اٰبَاۤءَنَا وَاللّٰهُ اَمَرَنَا بِهَاۗ قُلْ اِنَّ اللّٰهَ لَا يَأْمُرُ بِالْفَحْشَاۤءِۗ اَتَقُوْلُوْنَ عَلَى اللّٰهِ مَا لَا تَعْلَمُوْنَ ٢٨
- wa-idhā
- وَإِذَا
- এবং যখন
- faʿalū
- فَعَلُوا۟
- তারা করে
- fāḥishatan
- فَٰحِشَةً
- অশ্লীল কাজ
- qālū
- قَالُوا۟
- তারা বলে
- wajadnā
- وَجَدْنَا
- "পেয়েছি আমরা
- ʿalayhā
- عَلَيْهَآ
- উপর এসবের
- ābāanā
- ءَابَآءَنَا
- বাপ-দাদাদেরকে আমাদের
- wal-lahu
- وَٱللَّهُ
- এবং আল্লাহ
- amaranā
- أَمَرَنَا
- নির্দেশ দিয়েছেন আমাদের
- bihā
- بِهَاۗ
- সম্পর্কে এর"
- qul
- قُلْ
- তুমি বলো
- inna
- إِنَّ
- "নিশ্চয়ই
- l-laha
- ٱللَّهَ
- আল্লাহ
- lā
- لَا
- না
- yamuru
- يَأْمُرُ
- নির্দেশ দেন
- bil-faḥshāi
- بِٱلْفَحْشَآءِۖ
- ব্যাপারে অশ্লীলতার
- ataqūlūna
- أَتَقُولُونَ
- কি তোমরা বলছো
- ʿalā
- عَلَى
- সম্পর্কে
- l-lahi
- ٱللَّهِ
- আল্লাহর
- mā
- مَا
- যা
- lā
- لَا
- না"
- taʿlamūna
- تَعْلَمُونَ
- তোমরা জানো"
তারা যখন কোন অশ্লীল কাজ করে তখন তারা বলে- ‘আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে এ কাজই করতে দেখেছি, আর আল্লাহ আমাদেরকে এসব কাজ করার আদেশ দিয়েছেন।’ বল, ‘আল্লাহ অশ্লীলতার নির্দেশ দেন না, আল্লাহর সম্বন্ধে তোমরা কি এমন কথা বলছ যা তোমরা জান না?’ ([৭] আল আ'রাফ: ২৮)ব্যাখ্যা
قُلْ اَمَرَ رَبِّيْ بِالْقِسْطِۗ وَاَقِيْمُوْا وُجُوْهَكُمْ عِنْدَ كُلِّ مَسْجِدٍ وَّادْعُوْهُ مُخْلِصِيْنَ لَهُ الدِّيْنَ ەۗ كَمَا بَدَاَكُمْ تَعُوْدُوْنَۗ ٢٩
- qul
- قُلْ
- (হে নাবী) বলো
- amara
- أَمَرَ
- "নির্দেশ দিয়েছেন
- rabbī
- رَبِّى
- "আমার রব
- bil-qis'ṭi
- بِٱلْقِسْطِۖ
- ব্যাপারে ন্যায়ের
- wa-aqīmū
- وَأَقِيمُوا۟
- এবং তোমরা স্থির রাখো
- wujūhakum
- وُجُوهَكُمْ
- লক্ষ্য তোমাদের
- ʿinda
- عِندَ
- সময়
- kulli
- كُلِّ
- প্রত্যেক
- masjidin
- مَسْجِدٍ
- মাসজীদের (সালাতের)
- wa-id'ʿūhu
- وَٱدْعُوهُ
- এবং তোমরা ডাকো তাঁকে
- mukh'liṣīna
- مُخْلِصِينَ
- তোমরা একনিষ্ঠভাবে
- lahu
- لَهُ
- জন্যে তাঁরই
- l-dīna
- ٱلدِّينَۚ
- আনুগত্যকে (নিষ্ঠাপূর্ণ করে)
- kamā
- كَمَا
- যেমন
- bada-akum
- بَدَأَكُمْ
- প্রথম সৃষ্টি করেছেন তোমাদের
- taʿūdūna
- تَعُودُونَ
- তোমরা (তেমনি) ফিরে আসবে"
বল, ‘আমার প্রতিপালক ন্যায়পরায়ণতার নির্দেশ দিয়েছেন’, আর প্রত্যেক সলাতে তোমাদের লক্ষ্য ও মনোযোগকে (তাঁর প্রতি) নিবদ্ধ কর, তাঁর আনুগত্যে বিশুদ্ধ-চিত্ত হয়ে তাঁকে ডাক। যেভাবে তোমাদেরকে প্রথমে সৃষ্টি করা হয়েছে (তোমাদের মৃত্যুর পর আবার জীবিত হয়ে) সেভাবেই তোমরা ফিরে আসবে। ([৭] আল আ'রাফ: ২৯)ব্যাখ্যা
فَرِيْقًا هَدٰى وَفَرِيْقًا حَقَّ عَلَيْهِمُ الضَّلٰلَةُ ۗاِنَّهُمُ اتَّخَذُوا الشَّيٰطِيْنَ اَوْلِيَاۤءَ مِنْ دُوْنِ اللّٰهِ وَيَحْسَبُوْنَ اَنَّهُمْ مُّهْتَدُوْنَ ٣٠
- farīqan
- فَرِيقًا
- একদলকে
- hadā
- هَدَىٰ
- তিনি সঠিক পথে চলিয়েছেন
- wafarīqan
- وَفَرِيقًا
- এবং (অপর এক) দলের (জন্যে)
- ḥaqqa
- حَقَّ
- অবধারিত হয়েছে
- ʿalayhimu
- عَلَيْهِمُ
- উপর তাদের
- l-ḍalālatu
- ٱلضَّلَٰلَةُۗ
- পথ ভ্রষ্টতা
- innahumu
- إِنَّهُمُ
- নিশ্চয়ই তারা
- ittakhadhū
- ٱتَّخَذُوا۟
- গ্রহন করেছে
- l-shayāṭīna
- ٱلشَّيَٰطِينَ
- শয়তানদেরকে
- awliyāa
- أَوْلِيَآءَ
- অভিভাবকরূপে
- min
- مِن
- দিয়ে
- dūni
- دُونِ
- বাদ
- l-lahi
- ٱللَّهِ
- আল্লাহকে
- wayaḥsabūna
- وَيَحْسَبُونَ
- এবং তারা মনে করে
- annahum
- أَنَّهُم
- যে তারা
- muh'tadūna
- مُّهْتَدُونَ
- সঠিক-পথপ্রাপ্ত
একদলকে তিনি সঠিক পথ দেখিয়েছেন, আর অন্য দলের প্রতি গোমরাহী নির্ধারিত হয়েছে, তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে শয়ত্বানদেরকে তাদের অভিভাবক করে নিয়েছে আর মনে করছে যে তারা সঠিক পথে আছে। ([৭] আল আ'রাফ: ৩০)ব্যাখ্যা