সূরা আল ওয়াক্বিয়া - Page: 7

عَلٰٓى اَنْ نُّبَدِّلَ اَمْثَالَكُمْ وَنُنْشِئَكُمْ فِيْ مَا لَا تَعْلَمُوْنَ ٦١

তোমাদের আকার আকৃতি পরিবর্তন করতে আর তোমাদেরকে (নতুনভাবে) এমন এক আকৃতিতে সৃষ্টি করতে যা তোমরা জান না। ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬১)

وَلَقَدْ عَلِمْتُمُ النَّشْاَةَ الْاُوْلٰى فَلَوْلَا تَذَكَّرُوْنَ ٦٢

তোমরা তোমাদের প্রথম সৃষ্টি সম্বন্ধে অবশ্যই জান তাহলে (আল্লাহ যে তোমাদেরকে পুনরায় সৃষ্টি করতে সক্ষম এ কথা) তোমরা অনুধাবন কর না কেন? ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬২)

اَفَرَءَيْتُمْ مَّا تَحْرُثُوْنَۗ ٦٣

তোমরা কি ভেবে দেখেছ তোমরা যে বীজ বপন কর সে সম্পর্কে? ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬৩)

ءَاَنْتُمْ تَزْرَعُوْنَهٗٓ اَمْ نَحْنُ الزَّارِعُوْنَ ٦٤

তোমরাই কি তা উৎপন্ন কর, না আমিই উৎপন্নকারী? ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬৪)

لَوْ نَشَاۤءُ لَجَعَلْنٰهُ حُطَامًا فَظَلْتُمْ تَفَكَّهُوْنَۙ ٦٥

আমি ইচ্ছে করলে তাকে অবশ্যই খড়কুটা করে দিতে পারি, তখন তোমরা হয়ে যাবে বিস্ময়ে হতবাক। ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬৫)

اِنَّا لَمُغْرَمُوْنَۙ ٦٦

(আর বলবে যে) ‘আমরা তো দায়গ্রস্ত হয়ে পড়লাম, ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬৬)

بَلْ نَحْنُ مَحْرُوْمُوْنَ ٦٧

বরং আমরা বঞ্চিত হয়ে গেলাম। ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬৭)

اَفَرَءَيْتُمُ الْمَاۤءَ الَّذِيْ تَشْرَبُوْنَۗ ٦٨

তোমরা কি পানি সম্পর্কে চিন্তা করে দেখেছ যা তোমরা পান কর? ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬৮)

ءَاَنْتُمْ اَنْزَلْتُمُوْهُ مِنَ الْمُزْنِ اَمْ نَحْنُ الْمُنْزِلُوْنَ ٦٩

তা কি তোমরাই মেঘ থেকে বর্ষণ কর, নাকি তার বষর্ণকারী আমিই? ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৬৯)

لَوْ نَشَاۤءُ جَعَلْنٰهُ اُجَاجًا فَلَوْلَا تَشْكُرُوْنَ ٧٠

আমি ইচ্ছে করলে তাকে লবণাক্ত করে দিতে পারি, তাহলে কেন তোমরা শোকর আদায় কর না? ([৫৬] আল ওয়াক্বিয়া: ৭০)