Skip to content

সূরা আর রহমান - Page: 2

Ar-Rahman

(ar-Raḥmān)

১১

فِيْهَا فَاكِهَةٌ وَّالنَّخْلُ ذَاتُ الْاَكْمَامِۖ ١١

fīhā
فِيهَا
তার মধ্যে (আছে)
fākihatun
فَٰكِهَةٌ
ফলমূল
wal-nakhlu
وَٱلنَّخْلُ
ও খেজুর গাছ
dhātu
ذَاتُ
আছে
l-akmāmi
ٱلْأَكْمَامِ
আবরণ বিশিষ্ট (যার ফল)
এতে আছে নানান ফলমূল, আর খেজুর গাছ যার ফল আবরণে ঢাকা, ([৫৫] আর রহমান: ১১)
ব্যাখ্যা
১২

وَالْحَبُّ ذُو الْعَصْفِ وَالرَّيْحَانُۚ ١٢

wal-ḥabu
وَٱلْحَبُّ
এবং শস্য
dhū
ذُو
আছে
l-ʿaṣfi
ٱلْعَصْفِ
ভুসি বিশিষ্ট (দানা)
wal-rayḥānu
وَٱلرَّيْحَانُ
ও সুগন্ধ (বিশিষ্ট উদ্ভিদ)
আর খোসা ও ডাটা বিশিষ্ট দানা আর সুগন্ধী গাছ। ([৫৫] আর রহমান: ১২)
ব্যাখ্যা
১৩

فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ١٣

fabi-ayyi
فَبِأَىِّ
অতএব কোন কোন
ālāi
ءَالَآءِ
অনুগ্রহ সমূহকে
rabbikumā
رَبِّكُمَا
তোমাদের উভয়ের রবের
tukadhibāni
تُكَذِّبَانِ
উভয়ে অস্বীকার করবে
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? ([৫৫] আর রহমান: ১৩)
ব্যাখ্যা
১৪

خَلَقَ الْاِنْسَانَ مِنْ صَلْصَالٍ كَالْفَخَّارِ ١٤

khalaqa
خَلَقَ
তিনি সৃষ্টি করেছেন
l-insāna
ٱلْإِنسَٰنَ
মানুষকে
min
مِن
থেকে
ṣalṣālin
صَلْصَٰلٍ
শুকনো ঠনঠনে মাটি
kal-fakhāri
كَٱلْفَخَّارِ
(যা) পোড়া মাটির মতো
তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির মত শুকনা পচা কাদা হতে, ([৫৫] আর রহমান: ১৪)
ব্যাখ্যা
১৫

وَخَلَقَ الْجَاۤنَّ مِنْ مَّارِجٍ مِّنْ نَّارٍۚ ١٥

wakhalaqa
وَخَلَقَ
এবং সৃষ্টি করেছেন
l-jāna
ٱلْجَآنَّ
জিনকে
min
مِن
থেকে
mārijin
مَّارِجٍ
শিখা
min
مِّن
থেকে
nārin
نَّارٍ
আগুনের
আর জ্বিনকে সৃষ্টি করেছেন ধোঁয়াবিহীন আগুন হতে। ([৫৫] আর রহমান: ১৫)
ব্যাখ্যা
১৬

فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ١٦

fabi-ayyi
فَبِأَىِّ
অতএব
ālāi
ءَالَآءِ
অনুগ্রহকে
rabbikumā
رَبِّكُمَا
তোমাদের উভয়ের রবের
tukadhibāni
تُكَذِّبَانِ
উভয়ে অস্বীকার করবে
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে? ([৫৫] আর রহমান: ১৬)
ব্যাখ্যা
১৭

رَبُّ الْمَشْرِقَيْنِ وَرَبُّ الْمَغْرِبَيْنِۚ ١٧

rabbu
رَبُّ
(তিনিই) মালিক
l-mashriqayni
ٱلْمَشْرِقَيْنِ
দুই উদয়াচলের
warabbu
وَرَبُّ
ও মালিক
l-maghribayni
ٱلْمَغْرِبَيْنِ
দুই অস্তাচলের
তিনিই দু’টি উদয় স্থান ও দু’টি অস্তাচলের নিয়ন্ত্রক, ([৫৫] আর রহমান: ১৭)
ব্যাখ্যা
১৮

فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ١٨

fabi-ayyi
فَبِأَىِّ
অতএব কোন কোন
ālāi
ءَالَآءِ
অনুগ্রহকে
rabbikumā
رَبِّكُمَا
তোমাদের উভয়ের রবের
tukadhibāni
تُكَذِّبَانِ
উভয়ে অস্বীকার করবে
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে? ([৫৫] আর রহমান: ১৮)
ব্যাখ্যা
১৯

مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيٰنِۙ ١٩

maraja
مَرَجَ
প্রবাহিত করেছেন
l-baḥrayni
ٱلْبَحْرَيْنِ
দুই সমুদ্রকে
yaltaqiyāni
يَلْتَقِيَانِ
পরস্পরে মিলিত হয়
দু’টি সমুদ্রকে তিনিই প্রবাহিত করেন যারা পরস্পর মিলিত হয়, ([৫৫] আর রহমান: ১৯)
ব্যাখ্যা
২০

بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَّا يَبْغِيٰنِۚ ٢٠

baynahumā
بَيْنَهُمَا
তাদের উভয়ের মাঝে (তবুও)
barzakhun
بَرْزَخٌ
অন্তরাল (আছে)
لَّا
(যার) না
yabghiyāni
يَبْغِيَانِ
উভয়ে সীমা অতিক্রম করে
(কিন্তু তা সত্ত্বেও) উভয়ের মাঝে আছে এক আড়াল যা তারা অতিক্রম করতে পারে না। ([৫৫] আর রহমান: ২০)
ব্যাখ্যা