১১
فِيْهَا فَاكِهَةٌ وَّالنَّخْلُ ذَاتُ الْاَكْمَامِۖ ١١
- fīhā
- فِيهَا
- তার মধ্যে (আছে)
- fākihatun
- فَٰكِهَةٌ
- ফলমূল
- wal-nakhlu
- وَٱلنَّخْلُ
- ও খেজুর গাছ
- dhātu
- ذَاتُ
- আছে
- l-akmāmi
- ٱلْأَكْمَامِ
- আবরণ বিশিষ্ট (যার ফল)
এতে আছে নানান ফলমূল, আর খেজুর গাছ যার ফল আবরণে ঢাকা, ([৫৫] আর রহমান: ১১)ব্যাখ্যা
১২
وَالْحَبُّ ذُو الْعَصْفِ وَالرَّيْحَانُۚ ١٢
- wal-ḥabu
- وَٱلْحَبُّ
- এবং শস্য
- dhū
- ذُو
- আছে
- l-ʿaṣfi
- ٱلْعَصْفِ
- ভুসি বিশিষ্ট (দানা)
- wal-rayḥānu
- وَٱلرَّيْحَانُ
- ও সুগন্ধ (বিশিষ্ট উদ্ভিদ)
আর খোসা ও ডাটা বিশিষ্ট দানা আর সুগন্ধী গাছ। ([৫৫] আর রহমান: ১২)ব্যাখ্যা
১৩
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ١٣
- fabi-ayyi
- فَبِأَىِّ
- অতএব কোন কোন
- ālāi
- ءَالَآءِ
- অনুগ্রহ সমূহকে
- rabbikumā
- رَبِّكُمَا
- তোমাদের উভয়ের রবের
- tukadhibāni
- تُكَذِّبَانِ
- উভয়ে অস্বীকার করবে
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? ([৫৫] আর রহমান: ১৩)ব্যাখ্যা
১৪
خَلَقَ الْاِنْسَانَ مِنْ صَلْصَالٍ كَالْفَخَّارِ ١٤
- khalaqa
- خَلَقَ
- তিনি সৃষ্টি করেছেন
- l-insāna
- ٱلْإِنسَٰنَ
- মানুষকে
- min
- مِن
- থেকে
- ṣalṣālin
- صَلْصَٰلٍ
- শুকনো ঠনঠনে মাটি
- kal-fakhāri
- كَٱلْفَخَّارِ
- (যা) পোড়া মাটির মতো
তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির মত শুকনা পচা কাদা হতে, ([৫৫] আর রহমান: ১৪)ব্যাখ্যা
১৫
وَخَلَقَ الْجَاۤنَّ مِنْ مَّارِجٍ مِّنْ نَّارٍۚ ١٥
- wakhalaqa
- وَخَلَقَ
- এবং সৃষ্টি করেছেন
- l-jāna
- ٱلْجَآنَّ
- জিনকে
- min
- مِن
- থেকে
- mārijin
- مَّارِجٍ
- শিখা
- min
- مِّن
- থেকে
- nārin
- نَّارٍ
- আগুনের
আর জ্বিনকে সৃষ্টি করেছেন ধোঁয়াবিহীন আগুন হতে। ([৫৫] আর রহমান: ১৫)ব্যাখ্যা
১৬
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ١٦
- fabi-ayyi
- فَبِأَىِّ
- অতএব
- ālāi
- ءَالَآءِ
- অনুগ্রহকে
- rabbikumā
- رَبِّكُمَا
- তোমাদের উভয়ের রবের
- tukadhibāni
- تُكَذِّبَانِ
- উভয়ে অস্বীকার করবে
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে? ([৫৫] আর রহমান: ১৬)ব্যাখ্যা
১৭
رَبُّ الْمَشْرِقَيْنِ وَرَبُّ الْمَغْرِبَيْنِۚ ١٧
- rabbu
- رَبُّ
- (তিনিই) মালিক
- l-mashriqayni
- ٱلْمَشْرِقَيْنِ
- দুই উদয়াচলের
- warabbu
- وَرَبُّ
- ও মালিক
- l-maghribayni
- ٱلْمَغْرِبَيْنِ
- দুই অস্তাচলের
তিনিই দু’টি উদয় স্থান ও দু’টি অস্তাচলের নিয়ন্ত্রক, ([৫৫] আর রহমান: ১৭)ব্যাখ্যা
১৮
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ١٨
- fabi-ayyi
- فَبِأَىِّ
- অতএব কোন কোন
- ālāi
- ءَالَآءِ
- অনুগ্রহকে
- rabbikumā
- رَبِّكُمَا
- তোমাদের উভয়ের রবের
- tukadhibāni
- تُكَذِّبَانِ
- উভয়ে অস্বীকার করবে
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে? ([৫৫] আর রহমান: ১৮)ব্যাখ্যা
১৯
مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيٰنِۙ ١٩
- maraja
- مَرَجَ
- প্রবাহিত করেছেন
- l-baḥrayni
- ٱلْبَحْرَيْنِ
- দুই সমুদ্রকে
- yaltaqiyāni
- يَلْتَقِيَانِ
- পরস্পরে মিলিত হয়
দু’টি সমুদ্রকে তিনিই প্রবাহিত করেন যারা পরস্পর মিলিত হয়, ([৫৫] আর রহমান: ১৯)ব্যাখ্যা
২০
بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَّا يَبْغِيٰنِۚ ٢٠
- baynahumā
- بَيْنَهُمَا
- তাদের উভয়ের মাঝে (তবুও)
- barzakhun
- بَرْزَخٌ
- অন্তরাল (আছে)
- lā
- لَّا
- (যার) না
- yabghiyāni
- يَبْغِيَانِ
- উভয়ে সীমা অতিক্রম করে
(কিন্তু তা সত্ত্বেও) উভয়ের মাঝে আছে এক আড়াল যা তারা অতিক্রম করতে পারে না। ([৫৫] আর রহমান: ২০)ব্যাখ্যা